পাতা:বাল্মীকি রামায়ণ - উপেন্দ্রনাথ মুখোপাধ্যায়.pdf/২৭০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ミ> e ত্ৰিষষ্টিতম সর্গ অনন্তর শোকে নষ্টজ্ঞান রাজা দশরথ সংজ্ঞালাভ করিলেন, তখন পুনরায় চিন্তা করিতে লাগিলেন। রাহু-সম্বন্ধীয় অন্ধকার যেমন সুৰ্য্যকে আবরণ করে, সেইরূপ রাম ও লক্ষণের নির্ববাসন জন্য শোকরূপ উপসর্গ ইন্দ্রতুল্য মহারাজ দশরথকে আবৃত করিয়াছিল। রাম ভাৰ্য্যার সহিত বনে গমন করিলে তাহার পূর্বকৃত দুষ্কৰ্ম্ম স্মরণ হওয়াতে তিনি অসিতাপাঙ্গী’ কৌশল্যাকে সেই বৃত্তান্ত বলিতে অভিলাষী হইলেন। রাম বিবাসিত হইলে ষষ্ঠ দিবসে অৰ্দ্ধরাত্রিসময়ে তিনি ঐ পূর্বকৃত দুষ্কৰ্ম্ম ক্রমশঃ স্মরণ করিয়াছিলেন। পুত্ৰশোকাৰ্ত্ত সেই রাজা আপনার দুষ্কৃত স্মরণ করিয়া পুত্ৰশোকার্তা কৌশল্যাকে কহিলেন,—অয়িকল্যাণি ! ভাল বা মন্দ যাহা কিছু করা যায়, কৰ্ত্তাকে আপনার সেই কৰ্ম্ম জন্য শুভ বা অশুভ ফল ভোগ করিতে হয় । ২ ভদ্রে । তন্মধ্যে যে ব্যক্তি কৰ্ম্মারস্তের পূর্বে সেই কর্মের লাঘব-গৌরব কিংবা ভাল-মন্দ বিচার না করে, তাহাকেই বালক বলে। নে ব্যক্তি পুষ্প দেখিয়া ফললোভী হইয়া আম্রবৃক্ষ ছেদন-পূর্বক পলাশমূলে জলসেক করে, ফলের সময় তাহাকে নিশ্চয়ই অনুতাপ করিতে হয় । যে ব্যক্তি ফলের অনুসন্ধান না লইয়া শুদ্ধ কৰ্ম্মে প্রবৃত্ত হয়, তাহাকেও ফলের সময় পলাশ-সেচকের স্থায় শোক করিতে হয়। রামকে ত্যাগ করাতে আমারও আম্রবন ছেদম করিয়া পলাশ-বৃক্ষে জলসেচন করা হইয়াছে ; অতএব এখন শোকভোগ করিতে হইতেছে। ১-১০ ১। অসিতাপাঙ্গী এই বিশেষণ দ্বারা কৌশল্যার তপন ক্রোধ ছিল না,ইহা বলা হইয়াছে। २। निरजब्र इङ्गड बनिवाब्र अछ ऊाशब्ररै अत्रकूल लोकििड বলিতেছেন। ঋষির পুত্র বিনাশ করায় যেমন তাহার মৃত্যু হইয়াছিল, জামায়ও সেইরূপ পুত্রবিরহে প্রাণ-বিয়োগ উপস্থিত। নিজের ক্ষুদ্রDDBBBBBD BBB BBBBB DD DDDD DDDSBB कब्रांब्र चांनिं चछ, शैशंप्ठ गप्पइ नाहै । বাল্মীকি-রামায়ণ (f হে কৌশল্যে। পূৰ্ব্বে শব্দবেী বলিয়া বিখ্যাতকীৰ্ত্তি আমি ধনুৰ্দ্ধারণ করিয়া এই (মুনিবালকবধরূপ) যে পাপ করিয়াছিলাম, হে দেবি । সেই পাপেই আমার এই দুঃখ ঘটিল । আমি নিজেই এই দুঃখের হেতু। বালক যেমন অজ্ঞানপ্রযুক্ত বিষ ভক্ষণ করে, সেইরূপ আমিও না জানিয়া এই পাপে বিনষ্ট হইলাম। সামান্ত লোকে যেমন পলাশের পুষ্পেই মোহিত হইয়া, তাহার ফলের দিকে দৃষ্টি করে না, আমিও সেইরূপ শব্দবেধী হওয়ার যে এরূপ ফল, তাহ না জানিয়া, ইহাতে অনুরক্ত হইয়াছিলাম ; দেবি ! যখন তোমার বিবাহ হয় নাই এবং আমিও যুবরাজ ছিলাম, ঐ সময়ে বর্ষাকাল উপস্থিত হইলে, আমার কামবে. বদ্ধিত হইল। সূৰ্য্যদেব স্বীয় প্রখর কিরণে পার্থিব রস সমস্ত শোষণ ও সমুদায় সংসার সন্তপ্ত করিয়া, প্রেতগণ-সেবিত সেই ভয়ঙ্কর দক্ষিণদিক আশ্রয় করিলে, গ্রীষ্মের প্রভাব একেবারেই তিরোহিত হইল এবং আকাশে স্নিগ্ধবর্ণ মেঘ সকল দৃষ্টিগোচর হইল । তদর্শনে ভেক, চাতক ও ময়ুর সকল আহলাদিত হইল। বর্ষাজলে পক্ষী সকল আৰ্দ্ৰপক্ষ ও স্নাত হইয়া অতি কষ্টে বৃষ্টি ও বায়ুবেগে আন্দোলিত বৃক্ষ সকল আশ্রয় করিতে লাগিল। পতিত ও অনবরত পতমান বর্ষাজলে আচ্ছন্ন হওয়াতে পর্বত সকল জলরাশির স্যায় শোভা বিস্তার করিল । চাতক সকল আহিলাদে মত্ত হইয়া তাহাতে বিচরণ করিতে লাগিল এবং স্থানে স্থানে বিমল স্রোত সকল গৈরিকাদি বিবিধ ধাতুমিশ্রিত হইয়া ধূসর, পাণ্ডুর ও অরুণবর্ণ হইয়া, সপের ন্যায় বক্র গতিতে পর্বত হইতে ক্ষরিত হইতে লাগিল । ১১-১৯ এই প্রকার অতি সুখকর বর্ষাকালে রজনীতে আমি অজিতেন্দ্রিয়তাপ্রযুক্ত মৃগয়া-বিহারে সঙ্কল্প করিয়া, ধনুৰ্ব্বাণ ধারণ ও রথারোহণ করিয়া রাত্রিতে নদীর অবতরণস্থানে জলপানাশয়ে সমাগত মৃগ, মহিষ, भांङछ उप्रथंदों यश्चांशृ जिंकांग्रैो छङ्ख्छु वष कब्रिबांग्न छछ