[ २१ ] चांबूकांण २२ हांबांब्र वर्ष, शङब्रां९ cबङांब्र cचं८ष জন্মিলেও দ্বাপরের শেষ পর্য্যন্ত র্তাহার অবস্থিতি সম্ভবপর হইতে পারে না, অথচ পুরুষসংখ্যা গণনায় ও র্তাহাদের আয়ুষ্কাল বিবেচনায় দ্বাপরের শেষেই রামের অবতার ও রামায়ণ-রচনার কাল বুঝা যায়। উত্তরকাণ্ডে মৃতপুত্র ব্রাহ্মণের দ্বারা রাজদোষ কীৰ্ত্তিত হইলে ব্যাকুলচিত্ত রাম নিজাপরাধ জানিবার জন্য.র্তাহার ঋষি সভ্যগণকে জিজ্ঞাসা कब्रिहण, नांद्रन ८ष ठेडद्र करब्रन, उन्रारश cनथ बांग्न-डेशांब्र কিয়দংশ এখানে উদ্ভূত হইল ।
- ততঃ পাদমধৰ্ম্মশ্চ দ্বিতীয়মবতারযুৎ ।
ততো দ্বাপরসংজ্ঞা সা যুগস্ত সমজায়ত । তস্মিন দ্বাপরসংঙ্গে তু বৰ্ত্তমানে যুগক্ষয়ে । অধৰ্ম্মশ্চামৃতঞ্চৈব বৰ্বধে পুরুষৰ্ষভ | অম্বিন দ্বাপরসংখ্যানে তপো বৈপ্তান সমাৰিশ । ত্রিভো যুগেভ্য স্ত্রানু বৰ্ণান ধৰ্ম্মশ্চ পরিনিষ্ঠিতঃ । ন শূদ্রো লভতে ধৰ্ম্মং যুগতত্ত্ব নরর্ষভ | হীনবৰ্ণে নৃপশ্রেষ্ঠ তপ্যতে স্বমহত্তপ: | ভবিষ্যচ্ছদ্রঘোন্তাং হি তপশ্চৰ্য্যা কলে যুগে । অধৰ্ম্মঃ পরমে রাজন দ্বাপরে শূদ্রজন্মনঃ। স বৈ বিষয়পৰ্য্যন্তে তব রাজন মহাতপাঃ । অন্ত তপ্যতি দুৰ্ব্বদ্ধিস্তেন বালবধো হয়ম্।” ইত্যাদি উত্তরকাণ্ড ৭৪ সর্গ। ইহার অর্থ এই—তাহার পর অধৰ্ম্ম দ্বিতীয় পাদ অবতরণ করাইলেন, সেই জন্য যুগের নাম দ্বাপর। সেই দ্বাপর নামক বর্তমান যুগাবশেষে অধৰ্ম্ম ও মিথ্যা বৃদ্ধি পাইয়াছে। এই দ্বাপর যুগে বৈশু তপস্যা করিতে পারে, তিন যুগে পর পর তিন বর্ণের তপস্তাধিকার, উহাই ধৰ্ম্ম। ছে নরশ্ৰেষ্ঠ ! শূদ্র যুগানুসারে বর্তমানে তপস্তা দ্বারা ধৰ্ম্মলাভের অধিকারী নহে, হীনবর্ণ শূদ্র বর্তমানে মহা তপস্তা করিতেছে, সেই পাপে ব্রাহ্মণবালকের মৃত্যু श्ब्रां८झ्--हेऊाiनि । ®हे जकण cल्लाकै श्रङ दां"ब्र যুগের শেষে যে রাম বর্তমান ছিলেন, তাছা বেশ বুঝা যায় । ৰাক্ষ্মীকির নিজোক্তি দ্বারাই দ্বাপর-শেষে রামায়ণ রচিত হইয়াছিল বুঝিতে হইবে । রাম না জন্মিতে রামায়ণ রচনার कथl cषषन चणैौक, बां★i८द्र कूक्ल°ां७८वब्र बूरु-कथl cषभन गडा नप्र, ब्रांब cबडांब अरडांब ७ कथte गङा नप्र । * ७हे महांकां८बाब्र cझाकम९षj २8 हांखांब्र । कवि ৰলিয়াছেন, ইহা সাতকাণ্ডে ৫ শত সর্গে গ্রথিত হইয়াছে, কিন্তু পরবর্তী কালে উহার ব্যতিক্রম ঘটিয়াছে। উপলভ্যমান পুস্তকে २8**vtत्रांक ७ ७७० नर्ण cनथा ষায় ৷ কাণ্ড শব্দে অংশবিশেষ বুঝায়, প্রধান প্রধান অংশবিশেষই কাও अंक दांब्रां बिछख् छ्हेब्रांtछ् । ਸਿਰੋ कां८७द्र नांभ-श्रांनि बां बॉण, श्रद्दशांशां, श्रब्र-iा, किकिकTI, शूनद्र, वृक वां जक, উত্তরকাণ্ড । ইহার ছয়টি কাণ্ডের নামার্থ—শ্রবণমাত্রেই বোধ হয় ; কিন্তু সুন্দরকাও এরূপ নামের বিশেষ কারণ বুঝা যায় না। কেহ কেহ বলেন, রামায়ণমধ্যে ঐ কাণ্ডের রচনা সৰ্ব্বাপেক্ষা সুন্দর বলিয়াই উহার নাম সুন্দরকাণ্ড, রামের বাল্যলীলার নাম বালকাও, অযোধ্যা, অরণ্য, কিষ্কিন্ধ্যা, লঙ্কাকাও তত্তৎস্থানের ঘটনা বলিয়া ভল্লামে প্রসিদ্ধ। রামচরিত্রের শেষাংশই উত্তরকাণ্ড নামে অভিহিত ठूद्देब्राप्छ । রামায়ণ-আলোচনার আবশ্যকতা । এই গ্রন্থ আস্তিক হিন্দুদিগের নিকট বেদতুল্য প্রমাণ বলিয়া গণ্য ও আদৃত হইলেও অাধুনিক শিক্ষিত সম্প্রদায় প্রতীচ্য গুরুগণের উপদেশে এই গ্রন্থের নানা জাতীয় সমালোচনা করিয়াছেন । যাহা অৰ্দ্ধশতাব্দী পূৰ্ব্বেও কেহ পাঠ করিত না, বরং ঘৃণাভরে উপেক্ষাই করিত। এখন সে দিনকাল নাই, দেশের অধিকাংশ লোকই প্রতীচ্য শিক্ষায় ও প্রতীচ্য সভ্যতায় শ্রদ্ধাবান ; সুতরাং এ সম্বন্ধে নিৰ্ব্বাক থাকিলে বা উপেক্ষা করিলে চলে না। ঋষিগণ ৰলিয়াছেন—'ক্ষমার বহু গুণ থাকিলেও একটি দোষ আছে যে, ক্ষমাশীলকে লোকে অশক্ত মনে করে’, এ ক্ষেত্রেও তাহাই দাড়াইয়াছে। সনাতন হিন্দুদিগের বক্তৰ বিবৃত করার জন্যও রামায়ণের বহিরঙ্গ ও আভ্যন্তরীণ বিষয়ের আলোচনা আবগুক। পূৰ্ব্বে মহাভারতাপেক্ষ রামায়ণের প্রাচীনত্ব প্রতিপাদন করিয়াছি। এখনকার লোকে এইরূপ সন্দেহসম্পন্ন এবং তাহার সমর্থন করিয়া সমালোচনা করে। এইরূপে আরও বহু লোকের উদ্ভটু সমালোচনা দেখিয়াছি, যাহা দেখিলে অবাক ও বিস্মিত হইতে হয়, জগদ্ধিশ্রত কবি রবীন্দ্রনাথ তাহার পরিচয়’ নামক পুস্তকে ভারতবর্ষের ইতিহাসের ধারা নামক প্রবন্ধে রামায়ণ ও মহাভারতের
