পাতা:বাল্মীকি রামায়ণ - উপেন্দ্রনাথ মুখোপাধ্যায়.pdf/৩২৪

ՀՆ8 দৃষ্টি নিক্ষেপ করিলেন। পরে তিনি উত্তরদিকে নেত্রপাত করত দেখিতে পাইলেন, গজ-বাজি-রথসমীকুল ও সুসজ্জিত-পদাতিযুক্ত সুনিপুণ সৈন্য আগমন করিতেছে । তিনি রামকে সেই অশ্বগজ-পূর্ণ রথধ্বজবিভূষিত সেনার কথা নিবেদন করিয়া বলিতে লাগিলেন,—আপনি সত্বর অগ্নি নির্বিাণ করুন এবং ধনুঃ, শর ও কবচ সজ্জিত করুন এবং সীতাও গুহায় প্রবেশ করুন । * পুরুষোত্তম রাম প্রত্যুত্তর করিলেন,—বংস সৌমিত্রে । এই সেনা কাহার বোধ হইতেছে ? বিশেষরূপে নিরীক্ষণ কর। লক্ষণ এই কথা শুনিয়া,ক্রোধে অগ্নিতুল্য হইয়া, সেই সেনা যেন দগ্ধ করিবার মানসে কহিলেন,— স্পষ্টই দেখা যাইতেছে, কৈকেয়ীনন্দন ভরত রাজ্যে অভিষিক্ত হইয়া, এক্ষণে তাহ নিষ্কণ্টকে ভোগ করি বার জন্য আমাদের দুই জনকে সংহার করিবার আশয়ে আগমন করিতেছে। দেখুন, ঐ যে সুমহান সুন্দর বৃক্ষ লক্ষিত হইতেছে, উহারই সমীপে রথোপরি ঐ সমুজ্জ্বল স্কন্ধবিশিষ্ট কোবিদার-ধ্বজ বিরাজ করিতেছে। ঐ দেখুন, অশ্বারোহিগণও দ্রুতগামী অশ্ব সকলে আরোহণ করিয়া এই দিকেই আসিতেছে এবং হস্ত্যারোহী সকল পরম হর্ষে স্ব স্ব চিহ্ন ধারণপূর্বক গজসমূহে আরোহ। করিয়া বিরাজমান হইতেছে। হে বীর । আমরা এখন দুই জনেই ধনুগ্রহণ-পূর্বক পৰ্ব্বত আশ্রয় করি। যাহার জন্য আমাদের এই মহৎ ব্যসন উপস্থিত হইয়াছে, সেই রত কেমন, দেখিব ! অথবা, দুই জনে কবচ ধারণ ও আয়ুধ উষ্ঠত করিয়া, এইখানেই অবস্থিতি করিব। ১১-২০ কোবিদার-ধ্বজ ভরত, যুদ্ধে আমাদের অবশ্যই বশীভূত্র হইবে। হে রঘুনন্দন। আপনি, আমি ও সীতা, সকলেই মাহার জন্য দারুণ দুরবস্থায় পতিত ১। ঘুম লক্ষ্য করিয়৷ শত্রুসৈন্স জাসিতে পারে, এই জগু অগ্নি শিৰ্মাণ করিতে লক্ষ্মণ বলিয়াছেন। বাল্মীকি-রামায়ণ হইয়াছি, বিশেষতঃ, আপনি যাহার জন্য শাশ্বত রাজ্যচ্যুত হইয়াছেন, হে বীর । এক্ষণে সেই পরম শত্রু বধাই ভরত এই উপস্থিত। হে রঘুনন্দন ! ভরতের বধে আমি কোন দোষই দেখিতেছি না। যে ব্যক্তি পূৰ্ব্বাপকারী, তাহাকে বধ করিলে কোন অধৰ্ম্ম নাই। হে রঘুনন্দন । ভরত আমাদের পূর্বাপকারী, সুতরাং তাহাকে ত্যাগ করিলে, অধৰ্ম্ম হইবে । ভরত নিহত হইলে, আপনি নিবিবঘ্নে সমগ্র বসন্ধর শাসন করুন। রাজ্যকামুক কৈকেয়ী অদ্য পুত্রকে সংগ্রামে হত দেখিবে ; তামার হস্তে গজভগ্ন বৃক্ষের স্যায় নিহত দেখিয়া কৈকেয়ী নিতান্ত দুঃখিত হইবে। আমি কৈকেয়ীকেও সবান্ধবে কুজার সহিত বিনাশ করিব। অদ্য পৃথিবী মহাপাপ হইতে মক্ত হইবেন । হে মানদ ! অদ্য আমি শুষ্ক তৃণরাশিতে জ্বলন্ত অগ্নির স্যায়, শত্রুসৈন্যমধ্যে বহুদিনের সঞ্চিত ক্রোধ ও অন্যায়াচরণ নিক্ষেপ করিব। অদ্যই আমি স্বশাণিত সায়কসমূহে শব্ৰু-শরীর সকল ছেদন করিয়া, তাহাদের শোণিতে চিত্ৰকূটের কানন রক্তাক্ত করিব। অন্ত আমার শরজালে ভিন্নহৃদয় হইয়া গজ, অশ্ব ও মনুষ্য সকল নিহত হইলে, শ্বাপদ সকল তাহাদিগকে ইতস্ততঃ আকর্ষণ করিবে । আদ্য আমি এই মহাবনে সসৈন্য ভরতকে নিহত করিয়া,ং নিঃসন্দেহই ধনুঃ ও শরের নিকট অঋণী হইব । ২১-৩১ மாம் সপ্তনবতিতম সর্গ রাম মুমিত্ৰাসুত লক্ষণকে ভরতের প্রতি সংরন্ধ ও একান্ত রোষাভিভূত দেখিয়া, বিশেষরূপে সান্তন করিয়া বলিতে লাগিলেন,—মহাবল মহোৎসাহ ভরত ২। ভরত ও লক্ষ্মণ তুলা বলিয়। লক্ষ্মণের এইরূপ ৰাকা, পরস্তু উভয়েই রামের তুলা উপকারী বলিয়া কাহারও প্রতি ক্ৰোধ হয় নাই। লক্ষ্মণ ৰদিও ইতঃপূর্বে কাহারও সহিত যুদ্ধে পরাজিত হয়েন নাই अक्९ श्रङ्ग जब्र कब्रोग्न ५बू:-एब्रब्र विको चशनै जोप्झन । डोरौँ उब्रङ. tछ नश् बूtरु७ अग्रणांछ कब्रिग्नां जपने श्वन ।