পাতা:বাল্মীকি রামায়ণ - উপেন্দ্রনাথ মুখোপাধ্যায়.pdf/৩৪৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ՀԵ-8 রাজা দশরথ পরম সস্তুষ্ট হইয়া, তাহাকে বরদ্বয় দান করেন।” হে নরশ্রেষ্ঠ ! সেই জন্যই ত্বদীয় যশস্বিনী বরবর্ণিনী জননী রাজাকে বিশেষরূপে প্রতিজ্ঞাবদ্ধ করাইয়া, ঐ দুই বর প্রার্থনা করিয়াছিলেন। হে নরবর। রাজাও তৎকর্তৃক প্রার্থিত হইয়া, তোমার রাজ্য এবং তামার বনবাস, এই দুই বর তাহাকে প্রদান করেন । হে পুরুষপ্রবর! সেই বরদান নিমিত্ত আমিও পিতার আদেশে দণ্ডক বনে চতুর্দশবর্ণ বাস করিতে নিযুক্ত হইয়াছি। অধুনা পিতার সত্য-রক্ষার জন্য সীতা ও লক্ষণের সহিত নির্বিববাদে এই নির্জন অরণ্য আশ্রয় করিয়াছি। হে রাজেন্দ্র । অতএব সত্বরই রাজ্যে উপস্থিত হইয়া আমার স্যায় পিতৃসত্য পালন করা তোমার অবশ্য কৰ্ত্তব্য । হে ধৰ্ম্মজ্ঞ ! আমার জন্য তোমাকে পিতার ঋণমোচন ও উদ্ধার এবং কৈকেয়ীরও সন্তোষবিধান করিতে হইবে। ভ্রাতঃ । জনশ্রুতি আছে, পূর্বে যশস্বা গয়রাজ গয়াপ্রদেশে যজ্ঞে প্রবৃত্ত হইয়া পিতৃপ্রীতির উদ্দেশে এই গাথা গান করিয়াছিলেন । ‘যেহেতু, পুত্র পিতাকে পুন্নাম নরক হইতে পরিত্রাণ করে এবং ইষ্ট ও পূৰ্ত্তকাৰ্য্য দ্বারা পিতাকে স্বৰ্গলোকে প্রেরণ করে,সেই হেতু, তাহাকে পুত্র বলিয়া থাকে। লোকে এই জন্য বিদ্যা ও গুণসম্পন্ন বহু পুত্ৰ কামনা করে যে, সেই বহু পুত্রের মধ্যে অন্ততঃ এক জনও গয়ায় যাইতে পারে। لقب = صقعيد = = ياكة ضا ১ । শাস্ত্রে কথিত আছে, বিবাহের নিমিত্ত মিখা কথা বলিলে *iiश्i एश्न नl, यथा "ী নৰ্ম্মবিবাহেৰু বৃত্তার্থে প্রাণসঙ্কট। গোত্ৰাক্ষণার্থে হিংসায়াং নানুতং স্তাজ্জগুন্সিওমূ।” কৌশলা। বিদ্যমান সত্বে কৈকেয়ীবিবাহাৰ্থ যে বাকা দশরথ বলিয়াছিলেন, উহা পালন না করিলেও কোন দোষ হইত না, এই আশঙ্কার দ্বিতীয় কারণ দশরথের বরৰয় দানের প্রতিশ্রুতি। কৈকেয়ীর বিবাহकालीन उकबूखांछ ७ बब्रचब्रवृखांख शैर्ष कांश vicब्र पिग्रब्र१ इईशांझिज, মন্থর একটি মাত্র স্মরণ করাইয়া দিয়াছিল। দশরথ ভরম্ভের জন্ত প্রতিশ্রত রাজা রামকে দিতে কেন আগ্রহপর इन्नैtजन, हेशग्न छैखद्र भूरहि यनख शहेबांtइ, विदांशर्थ भिषा बांका জোৰাবহ মহে–পাছে কেকেয়রাজ রাজ্যের জাপত্তি করেন, এই ভয়ে হঠাৎ রামক রাজা দেওযার প্রস্তাব করিয়াছিলেন। ă-i ma mai து_ _ বাল্মীকি রামায়ণ (, হে রঘুনন্দন । রাজর্ষিমাত্রেই এই প্রকার প্রত্যয় করিয়া থাকেন। অতএব নরশ্রেষ্ঠ ! তুমি পিতাকে নরক হইতে পরিত্রাণ কর। হে বীর । অধুনা তুমি সমস্ত দ্বিজগণ ও শক্রক্সের সহিত অযোধ্যায় গমন কর এবং তথায় গিয়া সকল প্রজাবগকে অনুরঞ্জন কর। আমিও আর বিলম্ব না করিয়া, সীতা ও লক্ষণ এই দুই জনের সহিত দণ্ডকারণ্যে প্রবেশ করি । হে ভরত ! তুমি মানবগণের রাজা হুও ; আমিও অরণ্যচর পশুগণের মহারাজ হই। অদ্য তুমি হৃষ্টচিত্তে পুরশ্রেষ্ঠ অযোধ্যায় গমন কর ; আমিও এ দিকে হর্মাবিষ্ট হইয়া দণ্ডকবনে প্রবেশ করি। ভরত ! প্রভাকরকরবাধক রাজকীয় শ্বেতচ্ছত্র তোমার মস্তক সুশীতল ছায়া বিধান করুক। এ দিকে আমিও সুখে এই সকল অরণ্য-পাদপের নিবিড় অথচ শীতল ছায়া আশ্রয় করি। হে ভরত ! অসীম-বুদ্ধি শত্রুঘ্ন তোমার সহায়, সর্ববলোকপ্রসিদ্ধ এই লক্ষণ ও আমার সহায়, আমরা এই চারি ভ্রাতা নরপতির চারি উত্তম তনয় । অতএব আমরা নরেন্দ্রকে সত্যপথে স্থায়ী করিব, তুমি বিমগ্ন হইও না। ১-১৯ தக துங் অষ্টাধিকশততম সর্গ ধৰ্ম্মজ্ঞ রাম ভরতকে এইপ্রকারে আশ্বাস প্রদান করিতেছেন, এমন সময়ে দ্বিজবর জাবালি ধৰ্ম্মবিরুদ্ধ বাক্যে র্তাহাকে কহিলেন, রাম! তুমি আর্য্যবুদ্ধি তপস্বী । অতএব সামান্ত লোকের স্যায় তোমার পিতৃবাক্য পালন-বিষয়িণী ব্যর্থ বুদ্ধি যেন না হয়।২ ১। জাবালি যখন দেখিলেন, ভরত রামের কথায় উত্তর দিতে viांtब्रन नl-डिनि बिक्रखङ्ग, उथम cवलविङ्गक क्रांरहिांकभङ बदलचन করিয়া রামকে বাক্যে নিরস্ত করিবার জন্ত—প্রকৃতপ্রস্তাবে ভরতের ও সাধারণ প্রজাবর্গের মঙ্গলের জন্ত নাস্তিক্যবাদ বলিয়াছিলেন। তিনি নিজে পরম আস্তিক ছিলেন, এ কথা বশিষ্ঠের উক্তিতে পরে পরিস্ফুট হইয়াছে। ২। কেন ঐ বুদ্ধি নিরর্থক এবং কি জস্তই বা ঐরাপ বুদ্ধি না হইতে বলিলেন, তাহার কারণ–সংসারে পিতা-পুত্র-সম্বন্ধই মিথ্যা, এই কথাই পরবর্তী রোকে বলা হইয়াছে।