পাতা:বাল্মীকি রামায়ণ - উপেন্দ্রনাথ মুখোপাধ্যায়.pdf/৩৬৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

O তারণ্যকাও প্রবিষ্ট হইয়াছিস্ ।” তপস্বী হইয়া তোরা কিরূপে স্ত্রীর সহিত একত্রে বাস করিস্ ? তোরা অধৰ্ম্মচারী, পাপস্বভাব এবং তোদের হইতে মুনি চরিত্র দূষিত হইয়াছে । তোরা কে ? আমি রাক্ষস, আমার নাম বিরাধ। আমি প্রতিদিন ঋষিমাংস ভক্ষণ করি ও শস্ত্রধারী হইয়া এই দুর্গম বনে বিচরণ করিয়া থাকি । এই বরারোহা নারী আমার ভার্স্যা হইবে । তোরা পাপাচারী, আমি যুদ্ধে তোদের রক্তপান করিল। সেই তুরাত্মা, দুষ্ট বিরধের এই সগর্ণব বাক্য শ্রবণ করিয়া, জনকাত্মজা পাতা ত্রস্ত হইয়া, উদ্বেগ-প্রযুক্ত বায়ুবেগে কদলীবৃক্ষের ন্যায় কঁাপিতে লাগিলেন। রাম সুন্দরী সীতাকে বিরাধের ক্রোড়স্থা দেখিয়া শুষ্কমুখে লক্ষণকে কহিলেন,—হে সৌম্য ! নরেন্দ্র-জনকদুহিতা পবিত্রাচারসম্পন্ন আমার ভার্য্যাকে বিরাধের ক্রোড়ে প্রবিষ্ট এবং নিরন্তর সুখে লালিত-পালিত রাজপুত্রীকে অবলোকন কর। কৈকেয়ার আমাদের প্রতি যেরূপ হওয়া অভিপ্রেত, যাহা তাহার প্রিয় এবং যে উদেশে সেই দূরদর্শিনী বর প্রার্থনা করেন, তাহ অদ্যই শীঘ্র সিদ্ধ হইয় উঠবে। তিনি পুত্রের নিমিত্ত রাজ্যলাভ করিয়াও সস্তুষ্ট হন নাই ; পরস্তু সমস্ত প্রাণীর প্রিয় বলিয়া আনাকে ও বনে নির্বাসিত করিয়াছেন । অধুনা সেই মধ্যম” জননী কৈকেয়ী দেবী সফলমনোরথ হইলেন । ১০-২০ হে সৌমিত্রে । রাজ্যহরণ, পিতৃবিনাশ ও পরপুরুষ _ _ _ _ _ _ m mom m m mm -imgm mgm m m * =om m mosom m n = ১ বিরাধ ছুবুদ্ধি বশত: দুই জনের এক ভার্ধ মনে করিয়াছিল, এই ৰনে প্রবেশ করিলে বিরাধের হন্তে মরিতে হয়, এই বিবেচনায় বিরাধ कौभंखोविण्डो दलिग्रां८छ् । ২ । কৈকেয়ী আমাদের এই জাতীয় বিপদের কথা যদি চিস্ত। না করিতেন, তবে পুত্রের জন্ত রাজাই প্রার্থনা করিতেন, আমার বনগমন यॉर्षनां कब्रिाउन न । डिनि बूविशांझिाजन, श्रांमि वप्न शंभन कहिल সীতাও বনে যাইবেন এবং রাক্ষ সহস্তে পতিত হইবেন, সুতরাং ভরতের ब्रांछा निकै क इहैव । ० । cकौनला श्रेष्ठ कनिर्छ ७ष९ शभिज श्झेरठ छात्रै बलिग्न भषाभ बना इश्ब्रांप्छ, भूर्ति झ३ 4क शcन कनिर्छा बलां श्ञ७ उंश কৌশল্যাপেক্ষায় বুঝিতে হইবে। মহেশ্বর তীর্থ বলেন, কৌশল্য ও স্বমিত্র হইতে কৈকেয়ী কনিষ্ঠ হইলেও অপর দশরথপত্নীগণাপেক্ষায় cजTछेच्च निवजन भषTभी वज हऐङ्गां८इ । 1- ه (ق কর্তৃক সীতার স্পৰ্শন হইতে আমার আর সমধিক দুঃখ কিছুই নাই । রাম এই প্রকার বলিলে, লক্ষণ শোকাক্রান্ত হইয়া, রুদ্ধ সপের ন্যায় গর্জন করিতে করিতে মহাক্রোধে বলিতে লাগিলেন,–হে কাকুৎস্থ ! আপনি বাসবের ন্যায় সর্বভূতের নাথ হইয়া, বিশেষতঃ মাদৃশ ভূত্য বৰ্ত্তমানে অনাথের ন্যায় এই প্রকার বিলাপ করিতেছেন কেন ? আমি ক্রুদ্ধ হইয়া ঐ বিরাধ রক্ষসের প্রতি শরঘাত করিলে, ও প্রাণ ত্যাগ করিবে এবং পৃথিবী উহার রক্ত পান করিবেন। বজ্রপাণি ইন্দ্র যেমন পৰ্ব্বতে বজক্ষেপ করেন, আমিও সেইরূপ রাঙ্গাকামুক ভরতের প্রতি আমার যে ক্রোধ হইয়াছিল, সেই ক্রোধ বিরাধের প্রতি মোচন করিল । আমার বাহুর বলের বেগে বেগযুক্ত হইয়া আমার শর উহার সদয়ে পতিত হউক ও উহার জীবন বিনাশ করুক এবং তদনন্তর ঘূর্ণিত হইয়া ভূতলে পতিত হউক। ২১-২৬ তৃতীয় সর্গ অনন্তর সেই বিরাধ রাক্ষস সমস্ত বন বাক্যরবে পূর্ণ করিয়া এই কথা বলিল,—আমি জিজ্ঞাসা করিতেছি, তোরা বল, তোরা কে ও কোথায় যাইবি ? সেই জ্বলিতবদন রাক্ষস এইরূপ জিজ্ঞাসা করিলে, মহাতেজ রাম ইক্ষাকুকুলে আত্মজন্ম কীৰ্ত্তন-পূর্বক কহিলেন,—আমরা ক্ষত্রিয়, কর্তৃবাচারী ; সংপ্রতি বনচারী হইয়াছি ; ইহা তুই অবগত হ । আমাদিগেরও তোকে জানিতে ইচ্ছা হইতেছে, তুই কে ? কি জন্য এই দণ্ডকারণ্যে বিচরণ করিস্ ? অনন্তর বিরাধ রাক্ষস সেই সত্যপরাক্রম রামকে কহিল, ওরে রাঘব ! আমি আত্মবৃত্তান্ত বলিতেছি, শ্রবণ কর ;–আমি জবনাম রাক্ষসের পুত্র, অামার মাতার নাম শতহ্রদ। এই পৃথিবীর মধ্যে সমুদয় রাক্ষসেরা আমাকে বিরাধ বলিয়া থাকে। আমি তপস্যা করিয়া ব্ৰহ্মার