পাতা:বাল্মীকি রামায়ণ - উপেন্দ্রনাথ মুখোপাধ্যায়.pdf/৩৭০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

سوه (ف দ্বারা অচ্ছেদ্য , অভেদ্য ত্ব ও অবধ্যত্ব বর লাভ করিয়াছি । অতএব তোরা যুদ্ধের অপেক্ষা না করিয়া সম্বর হইয়া এই স্ত্রীকে পরিত্যাগ পূর্বক যে স্থান হইতে আসিয়াছিস, সেই স্থানেই পলায়ন কর; তাহা হইলে আমি তোদের জীবন গ্রহণ করিব না’ । রাম ক্রোধে অরিক্তলোচন হইয়া, সেই পাপনিরত, বিকৃতাকার বিরাধ রাক্ষসকে এই বাকো প্রত্যুত্তর করিলেন,-—রে ক্ষুদ্র ! তোকে ধিক্ ! তোর অভিপ্রায় অতি মন্দ ; তুই নিশ্চয়ই মৃত্যুর অন্বেষণ করিতেছিস্, এক্ষণেই তাহা লাভ করিবি । অবস্থিত হ, জীবন থাকিতে আমি হইতে তোর পরিত্রাণ নাই । অনন্তর রাম অতি শীঘ্ৰ ধনুতে বাণ যোজনা-পূর্বক বহত্তর নিশিত শর সন্ধান করিয়া, সেই রাক্ষসের প্রতি নিক্ষেপ করিলেন। তিনি জ্যাধুক্ত কাম্মুক দ্বারা স্বর্ণপুখ, অতি বেগযুক্ত এবং গরুড় ও বায়ুতুল্য দ্রুতগামী সাতটি শর নিক্ষেপ করিলেন। সেই সমস্ত ময়ূরপুচ্ছ যুক্ত শর বিরাধের দেহ ভেদ করিয়া, রক্তলিপ্ত হইয়া ভূতলে পতিত হইল। তখন সেই রাক্ষস বাণে বিদ্ধ হইয়৷ বিদেহরাঞ্জ হিতা সীতাকে ভূতলে রাখিয়া শূল উত্তোলন করিয়া, ক্রোধ সহকারে রাম ও লক্ষণের অভিমুখে ধাবিত হইল। সে অতীব চীৎকার করিয়া, ইন্দ্ৰধ্বজ তুল্য সেই শূল ধারণ করত মুখবাদানকারী কৃতান্তের ষ্ঠায় শোভা ধারণ করিল। অনন্তর সেই দুই ভ্রাতা সেই যমসদৃশ বিরাধ রাক্ষসের প্রতি প্রদীপ্ত শর-সমূহ বর্ণণ করিতে লাগিলেন। তখন সেই যমসদৃশ বিরাধ রাক্ষস হাস্য করত অবস্থিত হইয়। ভূস্তণ করিল। সে জ্বম্ভণ করিলে, তাহার শরীর হইতে সেই সমস্ত দ্রুতগামী বাণ বহির্গত হইয়া ভূতলে পতিত হইল । ১-১৬ পরে সেই বিরাধ রক্ষস নিতান্ত দুঃখপ্রাপ্ত বাল্মীকি-রামায়ণ হইয়াও বর-প্রভাবে প্রাণধারণ করত শূল উষ্ঠত করিয়া রাম ও লক্ষণের অভিমুখে ধাবিত হইল । তৎকালে সেই বজ-সদৃশ শূলের অগ্রভাগ গগনম্পর্শী হইয়া অগ্নির সদৃশ রূপ ধারণ করিল। শস্ত্রধর-শ্রেষ্ঠ রাম দুই শরে তাহা ছেদন করিলেন । যেরূপ বস্ত্র দ্বারা ভিন্ন হইয়া মেরুপৰ্ব্বতের বৃহৎ প্রস্তরখণ্ড ভূতলে পতিত হয়, সেইরূপ রামশরে ছিন্ন হইয়া, বিরাধ রাক্ষসের শূল ভূতলে পতিত হইল । তখন রাম ও লক্ষণ অতি শীঘ্র দং নোন্তত কৃষ্ণসপ সদৃশ দুইটি খড়গ উদ্যত করিয়া তাহার অভিমুখে ধাবিত হইলেন এবং তাহার সন্নিহিত হইয়া, বলসহকারে খড়গ দ্বারা তাহাকে প্রহার করিতে লাগিলেন। সেই দুই নরশ্রেষ্ঠ কর্তৃক অতীব বধ্যমান হইয়া সেই ভয়ানক রাক্ষস উভয় হস্ত দ্বারা র্তাহাদের উভয়কে গ্রহণ করিয়া প্রস্থান করিতে ইচ্ছা করিল। তখনও তাহদের শরীর কম্পিত হইল না । পরে রাম সেই রাক্ষসের অভিপ্রায় বুঝিতে পারিয়া লক্ষণকে বলিলেন, এই রাক্ষস আমাদিগকে বহন করত এই পথ দিয়া গমন করুক | হে সুমিত্ৰানন্দন! এই রাক্ষস যথায় আমাদিগকে লইয়া যাইতে ইচ্ছা করিতেছে, তথায় লইয়া যাউক ; কেন না, এ যে পথ দিয়া যাইতেছে, তাহা আমাদের ও গন্তব্য পথ । সেই অতি বলবান বিরাধ রাক্ষস স্বীয় বল দ্বারা রাম ও লক্ষণকে বালকদ্বয়ের ন্যায় উত্তোলন-পূর্বক স্বন্ধদেশে আরোপণ করিল। পরে সে সেই দুই জনকে স্কন্ধদেশে আরোপণ করিয়া, ভয়ানক বনের অভিমুখে চাংকার করত গমন করিতে লাগিল । পরে সেই রাক্ষস নানাবিধ বৃহৎ বৃহৎ বৃক্ষযুক্ত, বিবিধ পক্ষিসমূহে মনোহর, শিবগণ-সমন্বিত, চিত্রব্যাখ্রসমাকীর্ণ ও মহামেঘ সদৃশ নিবিড় বনে প্রবিষ্ট হইল । ১৭-২৬ s । शैौ८ब्र शंभन कब्रिएल एग्न ड जांबांब्र बन छत्रूज श्झेtग, cठांrमब्र ---- १५ कब्रिष, ७ई श्नौ ब्लो तांख कब्रिजांभ १निग्रl cठीएमब्र औदन जईव मां । ২। মহাভয়ের কারণ উপস্থিত হইলেও রামচন্দ্র নির্ভয় ছিলেন, ইছাই এই সর্গের প্রতিপাদ্য ।