পাতা:বাল্মীকি রামায়ণ - উপেন্দ্রনাথ মুখোপাধ্যায়.pdf/৩৯৪

ச_ _ _ _ _ _ లిలిచ్చి ভ্ৰাত খরের নিকটে যাইয়া, আকাশ হইতে বজের স্থায় ভূমিতে পতিত হইল। খরের ভগিনী সেই রাক্ষসী শোণিতলিপ্তাঙ্গী এবং ভয়মোহে ভ্ৰান্তচিত্তা হইয়া, তাহার নিকটে ভার্ন্যা ও ভ্রাতার সহিত রামের বনগমন ও তৎকৃত আপনার নাসাকণচ্ছেদন-বৃত্তান্ত বর্ণন করিল। ১৮-২৬ উনবিংশ সর্গ রাক্ষস খর সেই ভগিনীকে বিরূপ, শোণিতাক্তদেহ ও তাদৃশ পতিত দেখিয়া, ক্রোধ সন্তপ্ত হইয়া, জিজ্ঞাসা করিল। কহিল, উত্থিত হও, বৃত্তান্ত বল ; মুচ্ছৰ্ণ ও চিত্তচাঞ্চল্য পরিত্যাগ কর ; স্পষ্ট করিয়া বল, কে তোমাকে এরূপে বিরূপ করিয়াছে ? কোন ব্যক্তি সম্মুখস্থিত বন্ধমণ্ডল নিরপরাধ তীব্রবিষধর কৃষ্ণসপকে লীলাক্রমে অঙ্গুলির অগ্রভাগ দ্বারা আহত করিয়াছে ? সে যে অদ্য ভীষণ বিষপান ও কালপাশ বন্ধন করিয়াছে, অজ্ঞান বশতঃ তাহা বুঝিতে পারিতেছে না । বলবিক্রমসম্পন্ন, কামগামিনী, কামরূপিণী যমসম৷ তুমি কাহার নিকটে গমন করিয়াছিলে, যে তোমার এই দশা করিয়াছে ? দেব, গন্ধৰ্ব্ব, ভূত ও মহাত্মা ঋষিগণের মধ্যে কোন ব্যক্তি এত মহা বীৰ্য্যবান, যে তোমাকে বিরূপ করিয়াছে ? দেবগণের মধ্যে পাকশাসন সহস্ৰলোচন মহেন্দ্র কৃতিরেকে ব্ৰহ্মাণ্ডমধ্যে আমি এরূপ কাহাকেও দেখি না যে, আমার অপ্রিয়কাৰ্য্য করে।” TS TS TS T S TST STSMMG MAAAS AAAAA AAAAAAL = ങ്ക്:ജബ് == = = ബ * mom m r مصطلسعة بيكسينتي ৪। সংক্ষেপে কৰি বৃত্তান্ত বর্ণন করিয়াছেন, দশবৎসর বনবাসের অতীত হইলে রাম স্বতীকের জtশ্রমে ফিরিয়া আইসেন এবং একাদশ বর্ষের কিঞ্চিদবশিষ্ট থাকিতে অগস্তাশ্রমে গমন, তার পর বর্ষাকালারডে পঞ্চবটপ্রবেশ ; শরৎকাল ও হেমন্ত ঋতুর আগমে দ্বাদশবন্ধ পূরণ বাল্মীকি-রামায়ণ O হংস যেমন জল হইতে মিশ্রিত দুগ্ধ আকর্ষণ করে, আজ আমি তেমনি প্রাণান্তকারী শরসমূহ দ্বারা তাহার শরীরস্থ প্রাণ গ্রহণ করিব । যুদ্ধে মৎকর্তৃক বাণ দ্বারা ছিন্নমৰ্ম্ম কোন নিহত ব্যক্তির ফেনযুক্ত রুধির পৃথিবী পান করিতে ইচ্ছা করিয়াছেন ? যুদ্ধে মৎকর্তৃক নিহত কোন ব্যক্তির দেহ হইতে মাংস ছিন্ন করিয়া, আনন্দে পক্ষী সকল ভক্ষণ করিবে ? আমি যুদ্ধে যাহাকে আক্রমণ করিব, সেই হতভাগ্যকে কি দেবতা, কি গন্ধৰ্ব, কি পিশাচ, কি রাক্ষস, কেহই পরিত্রাণ করতে সমর্থ হইবে না। এক্ষণে তুমি ক্রমে ক্রমে ংজ্ঞালাভ করিয়া আমাকে বল, কোন দুর্বিবনীত ব্যক্তি বনে বিক্রম প্রকাশ করিয়া, তোমাকে পরাজয় করিয়াছে ? অতীব ক্রুদ্ধ ভ্রাতার উক্ত বাক্য শ্রবণ করিয়া শূৰ্পণখা বাষ্পমোচন করিয়া কহিল। ১-১৩ দশরথের রাম ও লক্ষণ নামে দুই পুত্র আছে ; তাহারা দুই জনেই তরুণ, রূপবান, সুকুমার এবং মহাবলসম্পন্ন। তাহদের পদ্ম-সদৃশ বিশাল নয়ন, তাহদের পরিধান চার ও কৃষ্ণাজিন,তাহারা ফলমূলাহারী, দান্ত, তাপস এবং ধৰ্ম্মাচারী । তাহাদিগকে দেখিলে গন্ধৰ্ব্বরাজসদৃশ ও রাজচিহ্নযুক্ত বোধ হয়। তাছার দুই জনে দেব কি দানব, স্থির করিতে পারি না । ই আমি দেখিয়াছি, ঐ স্থানে তাহাদিগের দুই জনের সমভিব্যাহারে এক রূপবতী, সৰ্ব্বাভরণ-ভূষিতা, স্বমধ্যম তরুণী রমণী আছে। তাহারা উভয়ে মিলিত হইয়া ঐ নারীর অনুরোধে, অনাথ কুলটার স্থায় আমার ঈদৃশী অবস্থা করিয়াছে। আমি কুটিলচরিত্রা সেই নারীর এবং সেই দুই জনের সফেন রুধির রণস্থলে গান করিতে ইচ্ছা করি। তুমি আমার এই প্রথম অভিলাষ হয়, ইষ্ট চান্দ্র মাস ছিদাৰে গণনায় প্রতি পাচৰৰে ২ মাগ করিয়া বৃদ্ধি সফল কর ; আমি রণস্থলে সেই নারীর ও সেই দুই षब्रिव्र । महांछांब्राउ७ ठांशई छंख श्हेंब्रांप्इ । १ञ्चभूब्राएल बां८इ ,"ठ्ख छू चानलाचांनि ब्रांबछ शङिञ्जभू:” इंठानि । কেহ কেহ বলেন, ত্রয়োদশবর্ষের কিঞ্চিদৰশিষ্ট থাকিতে পূৰ্পণখার আগমন, তার পর মাঘ নাসে সীতা-হুয়ণ । ১ । মঞ্জুৰাগণমধ্যে কোন ব্যক্তিই নাই যে জামায় অপ্রিয় কাৰা করিতে সাহস করে। ২। রাম ও লক্ষ্মণের প্রতি পূৰ্পণখার এতদূর কম্বিভাব প্রবল হইয়াছিল যে, প্রতাখাত অপমালিত হইয়াও ভ্রাতার সমক্ষেও সেই ভাৰ গোপন করিতে সমর্থ হয় নাই। রামরূপের এই স্বভাৰ—যেই তাহ দেখিয়াছে, অনুকুল বা প্রতিকূল হউক, কখনও তুলিতে পারে নাই, ঐ রূপেই আকৃষ্ট হইয়া রহিয়াছে !