পাতা:বাল্মীকি রামায়ণ - উপেন্দ্রনাথ মুখোপাধ্যায়.pdf/৪০২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

OS)b লক্ষণকে কহিলেন,—অয়ি মহাবাহো ! সৰ্ব্বভূতের প্রাণান্তকর এই মহোৎপাত সকল রাক্ষসকুলের সংহার কারণ সমুথিত হইয়াছে, অবলোকন কর । গর্দভের স্যায় ধূসরবর্ণ অত্যুৎকট মেঘমণ্ডলী ঐ আকাশে ইতস্ততঃ ধাবমান হইয়া খর শব্দে রুধিররাশি বিসর্জন করিতেছে। অামার শর-সকল ধূমোদগার সহকারে যুদ্ধানন্দপ্রদর্শন করিতেছে এবং স্বর্ণপৃষ্ঠ শরসমূহও বিচলিত হইয়া উঠিতেছে। বনচারী পক্ষিগণ যাদৃশ শব্দ করিতেছে, তাহাতে আমাদের ভয় উপস্থিত ও প্রাণসংশয় নিকটবৰ্ত্তী হইয়াছে। অবিলম্বেই সুমহান যুদ্ধ উপস্থিত হইবে সন্দেহ নাই। কিন্তু হে বীর । আমার এই দক্ষিণবাহু মুহুমুহুঃ স্পন্দিত হইয় আমাদের জয় সুচনা করিতেছে। হে শূর। আমাদের জয় ও শত্রপক্ষের পরাজয় নিকটবৰ্ত্তী হইয়াছে। তোমার মুখমণ্ডলও স্বপ্রসন্ন ও সুপ্রভ লক্ষিত হইতেছে। লক্ষণ । যুদ্ধার্থ সমুদ্যত যে সকল ব্যক্তির মুখ প্রভাশূন্ত হয়, তাহদের আয়ুক্ষয় হইয়া থাকে। রাক্ষসগণের ঘোর গভীর গর্জন-শব্দ ঐ শুনা যাইতেছে! সেই ক্ৰুৱকৰ্ম্ম রাক্ষসগণের ভেরীধ্বনিও ঐ শ্রীতিগোচর হইতেছে। কল্যাণার্থী বিচক্ষণ পুরুষ আপদের আশঙ্কা থাকিলে, অগ্র সেই ভাবী অনিষ্টের প্রতিবিধান করিয়া থাকেন ; অতএব তুমি ধনুৰ্দ্ধারী হইয়া, সীতাকে লইয়া পাদপসফুল দুর্গম গিরিগুহা আশ্রয় কর। তুমি আমার এই কথার প্রতিকূলাচরণ করিবে, এরূপ ইচ্ছা করি না । বৎস! আমার চরণের দিব্য, তুমি অচিরেই সীতাকে লইয়া গমন কর । তুমি শুর ও বলবান, নিশ্চয়ই ইহাদিগকে বধ করিতে পার সন্দেহ নাই ; কিন্তু আমি স্বংয়ই সমুদয় নিশাচরকে হনন করিতে ইচ্ছা করি । রাম এই প্রকার কহিলে, লক্ষণ সীতার সহিত শর বাল্মীকি-রামায়ণ ও চাপ গ্রহণ করিয়া দুৰ্গম গিরিগুহা আশ্রয় করিলেন । ১-১৫ লক্ষণ সীতার সহিত গুহার মধ্যে প্রবিষ্ট হইলে, রাম তজ্জন্য ও আমার আদেশ শীঘ্রই পালিত হইয়াছে বলিয়া নিরতিশয় আহলাদ প্রকাশ-পুরঃসর কবচ ধারণ করিলেন। অগ্নিবর্ণ কবচে বিভূষিত হওয়াতে, র্তাহাকে অন্ধকারমধ্যে সমুথিত মহাগ্নির স্যায় বোধ হইতে লাগিল । অনন্তর বীর্য্যবান রাম শরাসন সমুদ্যত ও শর সকল গ্রহণ করিয়া, জ্যাশব্দে সমস্ত দক পরিপূর্ণ করত তথায় সম্যকপ্রকারে অবস্থিত হইলেন । ঐ সময়ে মহাত্মা দেবগণ, গন্ধৰ্ব্বগণ, সিদ্ধগণ ও চারণগণ যুদ্ধদৰ্শন অভিলাষে তথায় সমাগত হইলেন । লোকে যাহাদিগকে ব্রহ্মর্ষিসত্তম বলিয়া থাকে, সেই সকল মহাঋষিরাও থায় আগমন করিলেন । সেই সকল পুণ্যকৰ্ম্মাগণ সমবেত হইয়৷ পরস্পর একবাক্যে বলিতে লাগিলেন,–গো, ব্রাহ্মণ ও অন্তান্ত লোকসকলের সর্ববাঙ্গীন মঙ্গল হউক । চক্রধারী বিষ্ণু যেমন সমস্ত অসুরশ্রেষ্ঠদিগকে জয় করিয়াছিলেন, রঘুনন্দন রাম তেমনি যুদ্ধে পুলস্ত্যবংশীয় রাক্ষসদিগকে জয় করুন। এই প্রকার বলিয়া, র্তাহারা পুনরায় পরস্পর অবলোকন করত কহিতে লাগিলেন,—ভীমকৰ্ম্মী রাক্ষসেরা চোঁদ হাজার, কিন্তু ধৰ্ম্মাত্মা রাম একাকী ; ইহাতে যে কিরূপ যুদ্ধ হইবে, বলা যায় না। এইরূপে রাজর্ষিগণ, সিদ্ধগণ, বিদ্যাধরাদি সমুদায় দেবযোনিগণ, প্রধান প্রধান ব্রাহ্মণগণ ও দেবগণ বিমানারূঢ় হইয়া, কৌতুহলা ক্রান্ত-চিত্তে অবস্থান করিতে লাগিলেন । ১৬-২৫ তৎকালে ভগবান রামচন্দ্র স্বকীয় তেজে সমাচ্ছন্ন হইয়া, যুদ্ধমুখে অবস্থান করিলেন দেখিয়া, প্রাণিমাত্রেই ভয় বশতঃ ব্যথিত হইয়া উঠিল।” মহাত্মা রুদ্রদেব ক্রুদ্ধ হইলে, তাহার রূপ যেরূপ • । लऋभब्र जनां★र्षी-निदकन ब्रांtबब्र ५ठावृ* छंखि नहरु, *ब्रड - डिनि १दिशt१ब्र निक ब्रांकन दष कब्रिप्वन बलिग्नl cय ●थख्छिी कब्रिग्नाहिरणन, उांइ *ाणन कश्रेिषांब्र बछ बूकिtठ इंश्tव ! २ । ब्रॉमछष्ट्यब्र चांछां१िक बांक्रt७छ हिज ! डि{म देछहबूनांप्ब्र ক্ষাক্সতেজ গ্রহণ করিতেন, টহাই সুচিত হইয়াছে।