পাতা:বাল্মীকি রামায়ণ - উপেন্দ্রনাথ মুখোপাধ্যায়.pdf/৪৪৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

S)b”の অপমানিত হইলে, সচরাচর সমুদায় জগৎ মৰ্য্যাদাশূন্ত ও ঘোরতর নিবিড় অন্ধকারে আবৃত চুইয়া উঠিল ।” বায়ু আর তথায় বহিল না, প্রভাকর প্রভাশুন্য হইলেন, শ্ৰীমান দেব পিতামহ দিব্যদৃষ্টিতে এই কেশাকর্ষণঘটনা দৃষ্টি করিয়া কহিলেন, কাৰ্য্য সিদ্ধ হইল। দণ্ডকারণ্যবাসী পরমর্ষিগণ সীতাকে ধর্ষিত দর্শন করিয়া, ব্যথিত এবং দৈবযোগে রাবণের বিনাশ উপস্থিত হইল অবগত হইয়া প্রহৃষ্ট হইলেন। এ দিকে সীতা বারংবার রাম ও লক্ষণের নাম উচ্চারণ করিয়া রোদন করিতে লাগিলেন। রাক্ষসরাজ রাবণ তাহাকে গ্রহণ করিয়া আকাশপথে গমন করিতে লাগিল । তপ্তকাঞ্চনাভরণবর্ণ পীতকোঁষেয়বসন রাজনন্দিনী জানকী, অতীব শোভান্বিতা সৌদামিনীর স্যায় দীপ্তি ধারণ করিলেন । তৎকালে তাহার পীতবসন উদ্ধৃত হওয়াতে রাবণও অগ্নি দ্বারা প্রদীপ্ত পৰ্ব্বতের স্যায় সমধিক বিরাজমান হইল। পরমকল্যাণী সীতার দেহে যে সকল সুগন্ধি তাম্রবর্ণ পদ্মপত্র সুবিন্যস্ত ছিল, তৎসমস্ত দশাননের অঙ্গে নিপতিত হইল। এতদ্ভিন্ন জানকীর বিশুদ্ধস্বর্ণবর্ণ কৌষেয় বসন আকাশে সমুদ্ধত হইয়া, সন্ধ্যাকালীন সুর্য্যকিরণে শোভান্বিত মেঘের ন্যায় শোভা বিস্তার করিল এবং তদীয় নিৰ্ম্মল মুখমণ্ডল রাবণের ক্রোড়ে ন্যস্ত হইয়া, রাম ব্যতীত মৃণালহীন পদ্মের স্থায় কোনমতেই শোভিত হইল না । প্রশস্ত ললাট, স্বচিঙ্কণ কেশপাশ, নিৰ্ম্মল শুক্লবৰ্ণ দন্তপংক্তি, স্বচারু লোচনযুগল এই সকলে সীতার মুখমণ্ডল সুশোভিত। উহার প্রভাও পদ্মগর্ভ-সদৃশ এবং ত্ৰণবিহীন । ঐ বদনমণ্ডল নীল নীরদ ভেদ করিয়া সমুদিত চন্দ্রের সাদৃশ্ব ধারণ করিল। তাহার আর পূর্বের স্যায় শোভা রহিল না ; অথবা তাহার মুখমণ্ডল চন্দ্রের স্যায় প্রিয়দর্শন, স্বন্দর নাসিক ও বাল্মীকি-রামায়ণ সুচারু তাম্রবণ অধরোষ্ঠে অলঙ্কত, স্বর্ণভুল্য প্রভাবিশিষ্ট এবং যার-পর নাই সুশোভন ; অনবরত রোদন করতে অশ্রুসলিলে মলিন এবং রাবণ-কর্তৃক সমীকৃষ্ট হইয়া, রামবিরহে দিবাভাগে সমুদিত চন্দ্রের স্যায় ঐ মুখমণ্ডল শোভাহীন হইল। স্বর্ণনিৰ্ম্মিত কাঞ্চা যেমন নীলবর্ণ হস্তীর আশ্রয়ে শোভা পায়, স্বর্ণবর্ণ জানকীও সেইরূপ নীলবর্ণ রাবণের সহযোগে শোভমান হইলেন। তিনি পদ্মকেশরবণ ও স্বর্ণসদৃশ কান্তিমতী এবং তাহার ভূষণ সমস্ত তপ্তকাঞ্চনবিনিৰ্ম্মিত, সুতরাং রাবণের সংসর্গে বিদ্যুৎ, যেমন মেঘমধ্যে বিরাজিত হয়, তাহারও তদ্রুপ শোভা হইল। তৎকালে তদীয় ভূষণ শব্দযুক্ত হওয়াতে দশানন শব্দীয়মান সুবিমল নীলবর্ণ মেঘের সাদৃশ্ব" ধারণ করিল। হরণসময়ে সীতার মস্তক হইতে রাশি রাশি পুষ্প স্বলিত হইয়া ধরাতলে পতিত হইতে লাগিল ॥২ কিন্তু সেই পুষ্পরাশি দশাননের গমনবেগজনিত বায়ুবশে আকৃষ্ট হইয়া পুনরায় সেই কুবেরানুজেরই চতুর্দিকে পতিত হইতে লাগিল ; বোধ হইল, সুবিমল নক্ষত্রমালা যেন পৰ্ব্বতরাজ মেরুর চতুর্দিকে প্রস্ফরিত হইতেছে। ঐ সময়ে জানকীর চরণ হইতে রত্নভূষিত নূপুর ভ্রষ্ট হইয়া বিদ্যুন্মগুলের স্থায় ভূমিতলে পতিত হইল। তিনি নবতরুপল্লবসদৃশ রক্তবর্ণ, তদীয় সংসর্গে নীলবর্ণ দশানন কাঞ্চন-কক্ষগবেষ্ঠিত হস্তীর স্যায় শোভমান হইতে লাগিল । ১-৩০ সীতা মহোল্কার স্থায় স্বকীয় তেজে আকাশমধ্যে দীপ্যমান হইতে লাগিলেন । রাবণ তদবস্থায় ১ । সকলে নিজ নিজ প্রকৃতি পরিভাগ করিল—জল শৈতা তাগ कब्रिग्न छेक इईल, बहि छैकॐ श्रृंद्रिछाॉर्ण कब्रिग्नां नैोङल श्ञ ईठाांस्ति । ২। কতক বলেন, 'ম', ভূমি আমাদের আকাঙ্ক। পূর্ণ করিলে এই বলিয়া দেবগণ সীতার মন্তকে ৰে পুষ্পবর্ধণ করিয়াছিলেন, ইহাই বায়ু বেগে খলিত হইয়া ভূতলে পতিত হইয়াছিল, বাস্তবিকপক্ষে ইহা সম্ভবপর নছে। দেবগণ রাবণ-ভয়ে সমক্ষে আসিয়া এইরূপ পুষ্পবৃষ্টি করিতে পারেন না এবং অগ্ৰে এই পুপ দর্শনে রাম বলিবেন যে, অভিজানামি পুপাণি তানীমানীৰ লক্ষ্মণ । अनिंनह्यछि tव८मश भङ्ग प्रखॉनि कांनप्न ।