পাতা:বাল্মীকি রামায়ণ - উপেন্দ্রনাথ মুখোপাধ্যায়.pdf/৪৫০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

جسماك মুহূৰ্ত্তমাত্রও যদি অবস্থিত হও, তবে প্রাণ লইয়৷ আর ফিরিয়া যাইতে হইবে না। রাজনন্দন রাম ও লক্ষণের দৃষ্ট্রিপথের পথিক হইলে তুমি সসৈন্যে মুহূৰ্ত্তকালও প্রাণধারণ করিতে পারিখে না। পক্ষী যেমন বনমধ্যে প্রজুলিত অগ্নিস্পর্শ সহ করিতে পারে না, সেইরূপ র্তাহীদের শরম্পর্শও সহ্য করা কোন অংশেই তোমার সাধ্য হইবে না। অতএব রাবণ । ভালরূপে আপনার হিতচিন্তা করিয়া, মঙ্গলে মঙ্গলে আমায় পরিত্যাগ কর । যদি ছাড়িয়া না দাও, তাহ হইলে মদীয় স্বামী ভ্রাতার সহিত আমার এই ধৰ্মণায় নিরতিশয় ক্রুদ্ধ হইয়া, তোমার বিনাশার্থ যত্ন করিবেন । রে রাক্ষসাধম । তুমি যে অভিপ্রায়ে আমাকে বলপূর্বক হরণ করিতেছ, কখনই তাহ সিদ্ধ হইবে না। আমি সেচ দেবসদৃশ স্বামীকে দর্শন না করিয়া, শত্রুর বশবৰ্ত্তিনী হইয়া, বহুকাল প্রাণধারণ করিতে পারিব না । ১-১৫ আসন্নকালে লোকের যেমন বিপরীত বুদ্ধি হয়, তোমারও তেমনি তাহাহিতকর মঙ্গলের দিকে নিশ্চয়ই দৃষ্টি নাই। অথবা মুমুঘুমাত্রেরই পথ্যে রুচি হয় না। রে রাক্ষস ! তুমি এই ভয়ের বিষয়েও ভয় করিতেছ না ; দেখিতেছি, তোমার গলে কালপাশ বন্ধ হইয়াছে এবং স্পষ্টই বোধ হইতেছে, তোমার মৃত্যু আসন্ন বলিয়া, তুমি স্বর্ণময় বৃক্ষসমূহ, রক্তবাহিনী ভয়ঙ্কর বৈতরণী নদী, অতীব ভীষণ খড়গরূপপত্রযুক্ত এবং উৎকৃষ্ট বৈদুৰ্য্যময় পত্রযুক্ত, তপ্তকাঞ্চন-বিনিৰ্ম্মিত পুপযুক্ত ও লৌহময় কণ্টকাকীর্ণ সুতীক্ষ শান্মলা, এই সকল দর্শন করিতেছ। কিন্তু রে নির্ণ ! তুমি সেই মহাত্মা রামের এই প্রকার অপ্রিয় কাৰ্য্য করিয়া, বিষপায়ীর স্যায় কখনই প্রাণধারণে সমর্থ হইবে না । রে রাবণ ! তুমি দুনিবার কালপাশে বদ্ধ হইয়াছ । আমার স্বামী মহাত্মা রামের অপকার করিয়া, আর কোথায় গিয়া পরিত্রাণ পাইবে ? যিনি একাকীই নিমেষকালমধ্যে চতুর্দশ সহস্র রাক্ষস নিহত বাল্মীকি-রামায়ণ করিয়াছেন, সেই সর্ববাস্ত্রনিপুণ, মহাবল-বীৰ্য্য-সম্পন্ন রাম সুতীক্ষ শরসমূহ দ্বারা প্রিয়ভাৰ্য্যাপহারী তোমাকে অবশ্যই সংহার করিবেন । রাবণের ক্রোড়গত বৈদেহী ভয়-শোকসমাবিষ্ট হইয়া, এইরূপ ও অন্তরূপ পারুন্যপ্রয়োগসহকারে করুণস্বরে বিলাপ করিতে লাগিলেন। তিনি নিরতিশয় আকুল হইয়া, অক্সিমোচনচেস্টা করত সকরুণ বিলাপ করিয়া অনেক কথা বলিতে লাগিলেন । তখন পাপাচারী রাবণ কম্পিত-কলেবর হইয়া তাহাকে হরণ করিয়া দুইয়া চলিল। ১৬-২৬ চতুঃপঞ্চাশৎ সর্গ রাবণ হরণ করিলে, সীতা তার কাহাকেও রক্ষাকৰ্ত্ত দেখিতে না পাইয়া, যাইতে যাইতে গিরিশৃঙ্গে উপবিষ্ট প্রধান প্রধান পাচটি বানরকে দর্শন করিলেন । তাহারা রামকে এই ঘটনা বলিতে পারে, এই আশয়ে তিনি তাহদের মধ্যে আপনার সুবর্ণপ্রভ কৌষেয় উত্তরীয় বস্ত্র ও সুন্দর অলঙ্কার সকল নিক্ষেপ করিলেন । জানকীর এই বস্ত্রাভরণাদি বিক্ষেপ-ব্যাপার দশানন রাবণ সন্ত্রম প্রযুক্ত জানিতে পারিল না । তৎকালে সীতা ক্ৰন্দন করিতেছেন । পিঙ্গলাক্ষ বানরশ্রেষ্ঠের তাহাকে যেন অনিমিষ-লোচনে দেখিতে লাগিল। P এ দিকে রাক্ষসরাজ রাবণ জানকীকে গ্রহণ করিয়া পম্পানদী অতিক্রম-পূর্বক লঙ্কানগরীর অভিমুখে গমন করিতে লাগিল। আপনার মূৰ্ত্তিমান মৃত্যুস্বরূপ মৈথিলীকে হরণ করিয়া রাবণের আহলাদের অবধি রহিল না । সে তীব্রবিধা সপাঁর স্যায় সীতাকে ক্রোড়ে করিয়া, ১। রাবণ অতিশয় ভীত হইয়াছিল। কারণ, যদি পথিমধ্যে রামের नश्ङि नांकां९ झग्न ; शउब्रां९ cन जठाख ,ब्रूक हिंण । कूकई कब्रांब्र সময়ে স্বতঃসিদ্ধ চিত্তবিক্ষোভ হইয়া থাকে, সেই জন্ত রাবণ সীতাঁর বক্স ७ जशकांब cकलिब्र निदांब्र कष जांनिध्ठ *ां८ब्र नॉरें, छांनिtछ *ांब्रिटळ, উহ ধরিয়া লইত ।