পাতা:বাল্মীকি রামায়ণ - উপেন্দ্রনাথ মুখোপাধ্যায়.pdf/৪৮১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

আরণ্যকাগু সে সিদ্ধ শবরীকে এই বাক্য বলিলেন,—” আমি কবন্ধের নিকট তোমার প্রভাব ও আচাৰ্য্যগণের মাহাত্ম্য যথাতথ শ্রবণ করিয়াছি। এক্ষণে যদি তুমি উপযুক্ত বোধ কর, তাহা হইলে উহা প্রত্যক্ষ করিতে ইচ্ছা করি । রামমুখে এই বাক্য শ্রবণ করিয়া শবরী তাহদের উভয়কেই সেই বৃহৎ বন প্রদর্শন করাইয়া কহিলেন, – হে রঘুনন্দন ! মৃগ ও পক্ষিগণে সমাকুল নিবিড় মেঘ-সদৃশ এই বন অবলোকন করুন। এই অরণ্যানী মতঙ্গবন বলিয়া বিখ্যাত । অয়ি মহাস্থ্যতে ! এই বনে বিশুদ্ধচিত্ত মদীয় গুরুগণ বেদমন্ত্রপুরষ্কৃত যজ্ঞোদেশে বেদমন্ত্রানুসারে কালহরণ করিতেন । এই সেই প্রত্যকস্থলীনাম্নী বেদী, যে বেদীতে অধিষ্ঠান করিয়া, আমার পরমপূজনীয় গুরুগণ শ্রম-প্রযুক্ত হস্ত দ্বারা দেবতাদিগকে পূজা করিতেন। হে রঘুবর! অবলোকন করুন, এই অনুপম প্রভা-সমন্বিত বেদী। তাহীদের তপোবলে আজিও স্বীয় প্রভা দ্বারা সমুদায় দিক উদ্ভাসিত করিতেছে । র্তহার উপবাস-পরিশ্রমে অলস হুইয়া, গমন করিতে অক্ষম হওয়াতে র্তাহাদের চিন্তামাত্রেই এই সপ্তসাগর এখানে মিলিত হইয়াছে, অবলোকন করুন। তাহারা স্বানান্তে এই প্রদেশে বৃক্ষোপরি যে বন্ধল রাখিতেন, অদ্যাপি তাহ শুষ্ক হয় নাই। হে রঘুনন্দন ! তাহারা দেবকাৰ্য্যসাধনার্থ সমুদ্যত হইয়া, নীলপদ্মের সহিত এই যে সকল কুসুম দেবোদেশে অপর্ণ করিয়াছিলেন, অদ্যপি ইহারা মলিন হয় নাই। ० । नवभौ कन-मूत्र निरछ वाचामन कब्रिग्नौ यांश शबिठे, श्थांना লক্ষা করিয়াছে, তাছাই রামের জন্ত রাখিয়াছিল । রামকে দেখিয়া উtহার পাদপ্রক্ষালন করিয়া কুশাসনে বসাইয়া নিজের স্বপরীক্ষিত ফলমূল দিয়াছিল এবং রামও তাহ আহার করিয়া শবরীকে পরা মুক্তি দিয়াছিলেন, এই কথা-সকল পয়পুরাণে আছে। যথা— "প্রত্যুদগম প্রণমাখনিবেগু কুশবিষ্টরে । পাদপ্রক্ষালনং কৃত্ব তত্তোয়ং পাপনাশনম্। निब्रन षांई गैौड़ी छ बtछ: शूरेग्नब्रथा6श९ ।। ফলানি চ স্বপঙ্কানি মূলানি মথুরাণি চ। স্বয়মাৰাষ্ট্র মাধুৰ্য্যং পরীক্ষ্য পরিভক্ষা চ। *iश्छांब्रिट्वलग्नांशांम ब्राषवाखTां२ गृहबङ । क्जांछांचाछ कांकू९इखरेश भूखि२ *ब्रांर मप्पो ॥ ഈ- അ~--ഘ=

  • "mmm

8')0 আপনি সমগ্র-বন সম্মুখে দর্শন করিলেন ও যাহা শুনিবার, তাহাও শ্রবণ করিলেন। এক্ষণে অনুমতি করুন, আমি এই দেহ পরিত্যাগ করিব অভিলাষ করিয়াছি । র্যাহাদের এই আশ্রম ও আমি র্যাহীদের পরিচারিক, সেই বিশুদ্ধচিত্ত মহর্ষিগণের নিকট যাইতে আমার অভিলাষ হইয়াছে রাম লক্ষণের সহিত শবরীর এই ধৰ্ম্মযুক্ত কথা শ্রবণ-পূর্বক সাতিশয় আহলাদিত হইয়া কহিলেন,ইহা অতীব আশ্চৰ্য্যজনক । অনন্তর তিনি সেই দৃঢ়ব্ৰতা শবরীকে কহিলেন, ভদ্রে, তুমি আমার অর্চনা করিয়াছ । এক্ষণে যথাসুখে অভিলনিত প্রদেশে গমন কর । রাম এই বলিয়া অনুজ্ঞা প্রদান করিলে, জটা, চীর ও কৃষ্ণ বসনপরিধায়িনী শবরী হুতাশনে আপনাকে তান্তত করিয়া, প্রজুলিত অগ্নি-প্রতিম শরীরে স্বগে গমন করিলেন। তৎকালে দিব্যাভরণ-সংযুক্ত দিব্যমাল্যানুলেপন ও দিব্য বস্ত্র পরিধান করাতে তিনি দেখিতে হত্যন্ত মনোহারিণী হষ্টলেন এবং দীপ্তিশালী বিদ্যুতের ন্যায় সেই প্রদেশ আলোকিত করিতে লাগিলেন। তদীয় গুরু সেই পরমর্মিগণ যে স্থানে রহিয়াছেন, শ্রমণ আত্মসমাধি-প্রভাবে সেই প্রদেশে গমন করিলেন। ১১-৩৬ பகயம் পঞ্চসপ্ততিতম সর্গ শ্রমণী স্বকীয় তপস্যা-প্রভাবে স্বগে গমন করিলে, ধৰ্ম্মাত্মা রাম ভ্রাতা লক্ষণের সহিত সেই মহামহিমশালী মহর্ষিগণের প্রভাব চিন্তা করিতে লাগিলেন । অনন্তর হিতকারী ও একাগ্রচিত্ত লক্ষণকে সম্বোধন করিয়া কহিলেন,—সৌম্য! আমরা সেই বিশুদ্ধচিত্ত মহষিগণের আশ্চৰ্য্য-ব্যাপারসমম্বিত এই আশ্রম দর্শন করিলাম। এখানে মৃগ ও ব্যাঘ্রগণ বিশ্বস্তভাবে বিচরণ করে এবং নানাবিধ বিহঙ্গম-গণ বাস করিতেছে। লক্ষণ । তাহদের Taा नवद्री बौध्वाडौधो ब्रमने হইলেও विशूद्रांलिब्र छांग्न যোগাধিকার লাভ করিয়াছিলেন ; গুরু-শুঞ্জৰ দ্বারা যজ্ঞাদির ফললাভে সমর্থ হইয়াছিলেন।