পাতা:বাল্মীকি রামায়ণ - উপেন্দ্রনাথ মুখোপাধ্যায়.pdf/৫০৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

8ON) বাল্মীকি-রামায়ণ এই ব্যক্তি কে, যে দুরাত্মা আমাকে শোণিতাক্ত করিল ? সেই দুৰ্ব্ব দ্ধি, মূঢ় ও অজ্ঞান ব্যক্তি কে ? এই বলিয়া সেই মুনিবর বহির্গত হইয়া দেখিলেন যে, একটা পৰ্ব্বতাকার মহিষ গতপ্রাণ হইয়া ভূমিতলে পড়িয়া রহিয়াছে। তিনি তপোবলে জানিলেন, এক বানর এই কার্য্য করিয়াছে। তখন তিনি ক্ষেপণকর্তা বানরকে শাপ দিলেন, যে বানর আমার আশ্রিত এই বন রুধিরত্রাব দ্বারা দূষিত করিয়াছে, সে এখানে প্রবেশ করিতে পরিবে না ; প্রবেশ করিলে তাহার প্রাণ বিনষ্ট হইবে। অমুরদেহক্ষেপণ করিয়া যে আমার আশ্রমস্থিত বৃক্ষ সকল ভগ্ন করিয়াছে, সে যদি আমার আশ্রমের চারিদিকে এক যোজন স্থানে আগমন করে, তবে সে অবশ্যই প্রাণত্যাগ করিবে । উহার সহচর বা সচিব যে কেহ আমার বন আশ্রয় করিবে, তাহারও প্রাণ বিনষ্ট হইবে । তাহারা এখানে বাস করিতে পাইবে না ; তাহারা আমার বাক্য শুনিয়া অন্যত্র বাস করুক। যদি তাহারা বাস করে, তবে তাহাদিগকেও এই শাপ দান করিব। অন্তকার দিবস আমার শাপদানের কাল ; প্রভাতে আমি বালীর যে লোককে দর্শন করিব, সে বহু সহস্ৰ বৎসর শৈল হইয়া থাকিবে । ৪৭-৫৮ তদনন্তর বানর সকল মুনির সেই বাক্য শুনিয়া সে স্থান হইতে নিৰ্গত হইল দেখিয়া বালী বলিল,— মতঙ্গবনবাসী সকলেই তোমরা কি নিমিত্ত আমার নিকট আগমন করিলে ? বনবাসী সকলের কুশল ত ? তাহারা সকলেই সুবর্ণমালাধারী বালীকে, বালীর প্রতি মুনির শাপ ও কারণ সমস্ত কীৰ্ত্তন করিল। বালী বানরগণের বাক্য শুনিয়া মহৰ্ষির নিকট গমন-পূর্বক কৃতাঞ্জলি হইয়া শাপমুক্তি প্রার্থনা করিতে লাগিল । ६ । ७हे जडिलांc°ब्र वर्षriणांकांण चछ कांब्र क्षेित्र, बर्षीं९ जांशांबी কল্য হইতে এই শাপের কাৰ্য আরম্ভ হইবে । যে কল্য এ স্থানে প্রবেশ করিবে, বা যাহারণ বালী-পক্ষীয় এ বলে বাস করে, তাহারা যদি অল্পই এই স্থান পরিত্যাগ না করে, তৰে তাহারা শাপের বিষয়ীভূত হইবে, ইহাই তাৎপর্ধার্থ। মহর্ষি তাহার বাক্যে অনাদর করিয়া, আপন আশ্রমে প্রবেশ করিলেন । বালী শাপভয়ে অত্যন্ত বিহুবল হইয়া পড়িলেন। নরেশ্বর । পরে বালী শাপভয়ে ভীত হইয়া, মহাগিরি ঋষ্যমুকে প্রবেশ করিতে ইচ্ছা করিলেন না। রামচন্দ্র । এই বনে তাহার প্রবেশ হইবে না জানিয়া, আমি বিষাদ-বৰ্জিঞ্জত হইয়া অমাত্যগণের সহিত এই স্থানে বাস করিতেছি । এই দেখুন, সেই মদোন্মত্ত গতপ্রাণ মহাস্থর দুন্দুভির গিরিশিখর-তুল্য মহৎ অস্থিরাশি নিপতিত রহিয়াছে। এই শাখাযুক্ত বিশাল মূল ও স্কন্ধবিশিষ্ট সপ্ত শালবৃক্ষ সকলকে বালী একবারে নিম্পত্র করিতে চেষ্টা করিত। নৃপবর ! এই আমি বালীর অসম অদ্ভুত বীৰ্য্যের বিষয় বর্ণন করিলাম । আপনি সেই বালীকে সমরে বধ করিতে কিরূপে সমর্থ হইবেন ? সুগ্ৰীব এইরূপ বলিলে, লক্ষণ হাস্য করিয়া কহিলেন, রাম কোন কাৰ্য্য নির্বাহ করিলে তুমি বালী-বধে বিশ্বাস করিতে পার ? সুগ্ৰীৰ কহিল, পূর্বে বালী এই সপ্ত শালতরুকে এককালে বিদ্ধ করিতেন। রামচন্দ্র যদি এক বাণ দ্বারা ইহার একমাত্র শালতরু বিদ্ধ করিতে পারেন, তবে আমি রামের বিক্রম দেখিয়া, বালীকে নিহত বিবেচনা করিতে পারি। আর সেই নিহত মহিষের এই অস্থি সকল যদি একপদ দ্বারা উত্তোলন-পূর্বক সত্বর দুই শত ধনু দূরে নিক্ষেপ করিতে পারেন, তবে আমি বালীকে নিহত বিবেচনা করিব।” রক্তবর্ণলোচনপ্রান্তশালী সুগ্ৰীব রামচন্দ্রকে এইরূপ বলিয়, রাম বালীকে বধ করিতে পরিবেন কি না, এইরূপ চিন্তা করিয়া, পুনর্ববার রামচন্দ্রকে কহিলেন,—৫৯-৭৩

  • Tএই বাকী দ্বারা বাৰু হইতেও বালীর অধিক বল ছিল, এই

-- কথা বলা হইয়াছে, কারণ, বায়ু যুগপৎ কোন বৃক্ষকেই নিম্পত্র করিতে পারেন না। বালী সাতটি প্রকাণ্ডকায় শালবৃক্ষকে নিজ বলে নিপত্র কৱিত। ইহা সকলেই জানেন যে, বাৰু আজ পত্র সকলকে যুগপৎ পাতিত করিতে পারেন না, ইছাই লোকে দৃষ্ট হয়। ७ । 8राख ७क षत्रूट, इई नऊ षबू vनऊ श्छ। “किडः छनयटक इखकष्ट्रविरलछिब्रचूणः । छछूईtख षडूनt७ शत्रूष६खब्रर घूर्णन ° देखि ६षजब्रछौ ।