পাতা:বাল্মীকি রামায়ণ - উপেন্দ্রনাথ মুখোপাধ্যায়.pdf/৭৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

S8 বাল্মীকি-রামায়ণ নৃপতি কর্তৃক ইহার সৌহাৰ্দ্দ বিষয়ে স্থপরীক্ষিত। পুলগণও দোষী হইলে হঁহারা তাহাদের প্রতি যথোপযুক্ত দণ্ডবিধানের ক্রটি করেন না। রাজ্যের কোষবৃদ্ধি ও সৈন্যসংগ্রহে ইহার বিলক্ষণ যত্নবান। নিরপরাধ শত্রুর প্রতি হিংসা করা ইহাদের স্বভাব নহে। হঁহারা সকলেই সমুৎসাহী, বীর, রাজনীতিশাস্ত্রের অনুসরণকারী ও বিষয়বাসী সাধুগণের নিয়ত রক্ষাকর্তা । এই সকল মন্ত্রিগণ দোষীর অপরাধের তারতম্য বিবেচনা করিয়া তাহাকে দণ্ড প্রদান করিতেন। ব্রাহ্মণ-ক্ষত্রিয়দিগের প্রতি-হিংসার পরিচয় না দিয়া রাজকোষ পূরণ করিতেন। নিৰ্ম্মলবুদ্ধি একমতাবলম্বী মন্ত্রীদিগের বিচারকালে স্বরাষ্ট্রে বা পররাষ্ট্রে কেহ মিথ্যাবাদী, অসৎস্বভাব ও পরনারীপরায়ণ ছিল না। অধিক কি, রাজ্যমধ্যে কেহ বৃত্ত বা অসৎপ্রকৃতির লোক ছিল না। সুতরাং সর্বত্র শান্তিস্রোত প্রবাহিত ছিল, রাজমন্ত্রিগণ সৰ্ব্বদা পবিত্র পরিচ্ছদে সুশোভিত থাকিতেন। তাহারা নৃপতির হিতসাধনাৰ্থ নিয়ত নাতিচক্ষু বিস্তার করিয়া জাগ্রত থাকিতেন। র্তাহার গুরুজনের গুণভাগ গ্রহণ করিতেন, আপনার বিক্রমপ্রভাবে বিখ্যাত ছিলেন, ভিন্ন দেশের ঘটনাবলী ইহাদের নিকটে সুবিদিত ছিল, অধিকন্তু ইহার বুদ্ধিমান বলিয়া সর্বত্র প্রথিত ছিলেন। ইহার নানা গুণে সুপণ্ডিত ছিলেন বটে, কিন্তু সত্ত্ব, রজ, তম, এই ত্রিগুণহীন ছিলেন না ; ইহারা সন্ধিবিগ্রহনিপুণ এবং প্রকৃত সৌহৃদ্যের আম্পদ ছিলেন। ইহাদের গুঢ় মন্ত্রণার্শক্তি যেরূপ প্রবল ছিল, তদনুরূপ সূক্ষ বুদ্ধিও ছিল ; ইহারা নীতিশাস্ত্রে স্থপণ্ডিত ও সতত প্রিয়বাদী। এইরূপে রাজা দশরথ ঈদৃশ গুণবান অমাত-সংবেষ্ঠিত হইয়া বসুন্ধর শাসন করিতেছিলেন। তিনি দূতমুখে পরতত্ত্ব অবগত হইয়া ধৰ্ম্মানুসারে প্রজাপালন পূর্বক অধৰ্ম্মকে দূরে বিসর্জন দিয়াছিলেন। তিনি তিন লোকে উদার বলিয়া বিখ্যাত ; সেই দশরথ রাজা এই পৃথিবীকে শাসন করিতেন। দেবপতি যে প্রকার দেবলোক শাসন করেন, র্তাহার স্যায় তিনিও জগ৩ে রাজত্ব করিয়াছিলেন ; তিনি অধিক বলবান বা তুল্যাবস্থ শত্রুর মুখ দেখিতে পান নাই, তাহার মিত্রগণ যেরূপ প্রবল ছিল, অধীন নৃপতিগণও সেইরূপ র্তাহার নিকটে নত থাকিত, বলিতে কি, র্তাহার রাজ্য নিষ্কণ্টক ছিল। তিনি কিরণমালামণ্ডিত সূর্ঘ্যের ন্যায় অন্যের হিতকারী, অনুরাগী, সূক্ষদর্শী মন্ত্রি-পরিবৃত হইয়া অতিশয় শোভা পাইয়াছিলেন । ১-২৫ । * অষ্টম সর্গ এবম্বিধ প্রভাবসম্পন্ন মহাত্মা ধাৰ্ম্মিক রাজা দশরথ পুলকামনায় তপস্যা করিলেও তাহার বংশধর কুমারের উৎপত্তি ঘটে নাই। এক সময়ে এই বিষয় চিন্তা করিতে করিতে তিনি মনে মনে অবধারণ করেন, পুত্ৰকামনায় অশ্বমেধ-যজ্ঞের অনুষ্ঠান কেন করি না ? পরে তিনি অশ্বমেধ যজ্ঞ করাই কৰ্ত্তব্য, এইরূপ স্থির করিয়া পৰ্য্যাপ্তবুদ্ধি মন্ত্রীদিগের সহিত যজ্ঞ করা উচিত, এই নিশ্চয় করিয়া সুমন্ত্রকে কহিলেন, হে স্থমন্ত্র! তুমি গুরু ও পুরোহিতদিগকে আমার নিকটে শাস্ত্র আনয়ন কর । তদনন্তর ত্বরিতগামী সুমন্ত্র গুরু-পুরোহিতগণের নিকটে গমন করিয়া বেদপরায়ণ গুরু ও পুরোহিতদিগকে রাজার অগ্ৰে উপস্থিত করিলেন। তখন সুযজ্ঞ, বামদেব, জাবালি, কাশ্যপ, বশিষ্ঠ ও অন্যান্য দ্বিজশ্রেষ্ঠগণ উপস্থিত হইলেন। তাহাদিগকে বিধিমতে পূজা করিয়া ধৰ্ম্মাত্মা

  • জামাদের অবলম্বিত গ্রন্থ ও অপরাপর ২১ গ্রন্থে এই সর্গে २८ िकब्रिडांयाज पृहे शब, क्रूि ७ cमन धकणिङ अछांछ átइ थहे সর্গে ২৪টি কবিতার সংখ্যা দেখা যায়, ফল কথা, কোনও গ্রন্থে

•द्विजृंनि ब। क्षणन ८ङ्गश् िजक्रिड इव न[, ड८ब केविडंब्रि ज९५riब्र बिभर्षrब भाऊ घृडे इहेब थाएक।