পাতা:বাল্মীকি রামায়ণ - উপেন্দ্রনাথ মুখোপাধ্যায়.pdf/৮৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বালকাও ఉఫి অবস্থিতি করেন, সেখানে উপস্থিত হইলেন এবং সেখানে দীপ্যমান অনলের স্থায় তেজস্বী মহর্ষি ঋষ্যশৃঙ্গকে লোমপাদের সন্নিধানে দেখিতে পাইলেন। তখন অঙ্গপতি লোমপাদ, রাজা দশরথকে সমাগত দর্শন করিয়া বন্ধুত্ব নিবন্ধন পরম সমাদরে বিধানামুসারে হৃষ্টচিত্তে র্তাহার যোগ্য পূজা করিলেন এবং ঋষিপুত্র ধীমান ঋষ্যশৃঙ্গের নিকট রাজা দশরথের সহিত স্বীয় বন্ধুত্ব ও সম্বন্ধের কথা বললেন। ঋষিশ্রেষ্ঠ ঋষ্যশৃঙ্গ পরিচয় পাইয় তাহার সমুচিত সম্মাননা করিলেন। তিনি এইরূপে সৎকৃত হইয়া অঙ্গরাজের সহিত সাত আট দিন অতিবাহিত করিয়া সেই বন্ধুবরকে কহিলেন, হে রাজন ! আমি কোনও মহৎ কাৰ্য্যানুষ্ঠানের উদ্যম করিয়াছি, সেই জন্য এখানে আসিয়াছি, জামাতার সহিত শাস্তাকে আমার ওখানে পাঠাইতে হইবে। সুহৃদের অভিপ্রায় বুঝিয়া গঙ্গরাজ তাহাতে সন্মত হইলেন এবং ভাৰ্য,ার সহিত জামাতাকে বন্ধুর ভবনে যাইতে অনুরোধ করিয়া বলিলেন, হে বিপ্ৰ ! আপনি আপনার পত্নীর সহিত অযোধ্যায় গমন করুন। ঋষিকুমারও শ্রুতমাত্রে তদ্বিষয়ে কোনও আপত্তি করিলেন না । ১৫-২১ অনন্তর লোমপাদের কথাক্রমে ঋষিপ্রধান ঋষ্যশৃঙ্গ, সহধৰ্ম্মিণীকে সঙ্গে লইয়া অযোধ্যাযাত্রা করিলেন ; যাইবার কালে উভয় সুহৃদে বন্ধাঞ্জলি হইয়া স্নেহভরে পরম্পরকে আলিঙ্গন করিলেন। উভয়ের আনন্দের সীমা রহিল না ; তদনন্তর অঙ্গরাজের নিকটে বিদায় লইয়া দশরথ নিষ্ক্রান্ত হইলেন । তিনি সর্ববাগ্রেই শীঘ্ৰগামী দূতগণকে অযোধ্যায় পৌরজনের নিকট প্রেরণ করিলেন, এবং তাহাদিগকে বলিয়া দিলেন যে, শীঘ্র অযোধ্যা নগরকে সুসজ্জিত কর, এবং রাজ s । मलबष *ाखांब जनकनिड, ७झे जषकवियद्वक कषा লোমপাদ ঋষ্যশৃঙ্গকে বলিয়াছিলেন। কোন কোন পুস্তকে अt८छ्-*4झे ब्रांछ1 मृ*ब्रथ नि६णखान यांभां८क थांर्षमा कब्रिह्ड cगषिञ्च शूबफूणTा अझे *ाखांरक क्ब्रिाझिtणन । cगझे ७ई ब्रांबाँ गर्थ्द्रथं श्रांधांब्र छांच्च पञां★नांद्र श्रृंसब्र बजिम्न छानिएरुन !* * পথসকল সিক্ত ও পতাকা দ্বারা অলঙ্কত ও ধূপগন্ধমোদিত কর। পৌরগণ রাজার শুভাগমন জানিতে পারিয়া অতিশয় আনন্দিত হইল, এবং নৃপতির আদেশানুযায়ী সমস্ত কার্ঘ্যের আয়োজন করিল। তদনন্তর নরপতি অলস্কৃত রাজধানীতে প্রবিষ্ট হইলেন। সে সময়ে সকলে শঙ্খ ও দুন্দুভিনাদে সসন্ত্রমে সেই দ্বিজশ্রেষ্ঠের প্রত্যুদগমন করিল এবং তাহাকে পাইয়া অপাব আনন্দ অনুভব করিতে লাগিল। সুররাজ বামনদেবকে স্বগে লইয়া গেলে যেরূপ হইয়াছিল, ইন্দ্রের সহকারী নরেন্দ্রেরও ঋষিপুত্র সমভিবাহারে সেইরূপ হইল। রাজা ঋষ্যশৃঙ্গকে শাস্ত্রানুসারে পূজা করিয়া ও অন্তঃপুরে প্রবেশ করাইয়া নিজেকে কুতকুত মনে করিয়াছিলেন । অনস্তর সন্ত্ৰীক ঋষ্যশৃঙ্গকে অন্তঃপুরে লষ্টয়া গিয়া অন্তঃপুত্রবাসিনীগণ পরমানন্দিত হইয়াছিলেন। নৃপনন্দিনী বিশাললোচনা শান্তা পতির সহিত উপস্থিত দেখিয়া অন্তঃপুরবাসিনীগণ পরমানন্দ লাভ করিয়াছিলেন। রাজা ও স্ত্রাবর্গের প্রযত্বে সবিশেষ সমাদৃত শান্তা পতিসহ পরমসুখে তথায় কিছুকাল বাস করিয়াছিলেন । ২২-৩১ ബ്ബ দ্বাদশ সর্গ তদনন্তর বহুদিন অতীত ও রমণীর বসন্তকাল সমাগত হইলে নৃপতি দশরথের যজ্ঞানুষ্ঠানে প্রবৃত্তি হইল। তার পর রাজা দেবপ্রভাব মহৰ্ষি ঋষ্যশৃঙ্গের পাদপদ্ম বন্দনা করিয়া কূলরক্ষা ও সন্তানকামনায় তাহাকে যজ্ঞকার্গে বরণ করিলেন। ঋষ্যশৃঙ্গ যজ্ঞকাৰ্য্যে বৃত হইয়া কহিলেন, মহারাজ ! আপনার যজ্ঞের নিমিত্ত যাবতীয় যজ্ঞীয় সামগ্ৰী আহরণ করুন, অশ্ব উন্মুক্ত করুন এবং সরযূ নদীর উত্তর-তীরে যজ্ঞভূমি নিৰ্ম্মিত হউক ; তদনন্তর নৃপতি সুমন্ত্রকে সম্বোধন পূর্বক বললেন, মুমন্ত্র, তুমি মুযজ্ঞ, বামদেব, জাবালি,