পাতা:বাহ্যবস্তুর সহিত মানব প্রকৃতির সম্বন্ধ বিচার (প্রথম খণ্ড).pdf/১৬৮

১৬৭। শারীরিক নিয়ম লঙনের ফল । হয় না! তাহার কুঘ্যবহার-সমীপে দয়া ধৰ্ম্ম । সমূ- দায় বিসর্জন দিয়াছে! ডাহার ব্যবহারবিৰুদ্ধ বলিয়া ঈশ্বরের সাক্ষাৎ আজাও তুচ্ছ করে! হায়! কুব্যবহার রূপ জ্বৰ্ভেল্ড লৌহ-ভূখলে বদ্ধ থাকি৷ আমরা অচল প্রার জীবন-শূন্য-প্রায় হইয়াছি! অামাদের জড়ীভূত হইবার উপক্রম হইয়াছে। মনুষ্যের অভ্র-সচে। তন পদার্থ, যত দূর বিরূত হইতে পারে, আমাদের বিষয়ে তাহার আর কিছুই অবশিষ্ট নাই। স্বক । পোল-কল্পিত কদাচারের অনুরোধে, পরম মঙ্গলালয় পরমেশ্বরের নিয়ম লঙঘন কয় অপেক্ষন হতজ্ঞান । হই বার স্পষ্টতর চিহ্ন তার কি আছে ? স্বদেশস্থ ব্যক্তি সকল ! এববার স্থির চিত্তে বিবেচনা করিয়া দেখ ; কুসংস্কার পরিত্যাগপূর্বক পক্ষপাতশূন্ত্য হইয়া বিবে চনা করিলে, এই সকল পরম মঙ্গলকর নিম্নম কখনই যুক্তি-বিৰুদ্ধ বোধ হইবে না । যেরপ, উদ্বাস্থ সংস্কার বিষয়ে ক্যা পাত্রের গুণ| গুণ বিচার করা কর্তব্য, সেইরূপ ভৃত্য মিত্রনাদি অ্যাম্য যত লোকের সহিত সংস্রব রাখিতে হয়, সকলেরই দোষাদোষ বিবেচনা করা আবশ্যক। যাহার অর্জমপূহ ও জুগোপিষা বৃতি অতি প্রবল, ও ম্যায়পরতা বৃত্তি অতি ক্ষীণ, তাহাকে যদি ভূ ত্যরূপে নিযুক্ত করা যায়, তবে সে কখন ন কথন আপনার চৌর্য্য স্বভাব নিশ্চয়ই প্রকাশ করে, এবং তখন প্রভুকে আপনার অদুরশিদ্দ দোষ বশত: অনু তাপে তাপিত হইতে হক্স ।