পাতা:বিক্রমশিলা.djvu/২২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

( ১৪ ) পারি। ও বাবা-তারা আবার তার বাড়া । সে যেন বঁাশের চেয়ে কঞ্চি শক্ত । কাছে আসতেই তারা বল্লে-“এস ত বাছাধনরা, একে একলা পেয়ে যে খুব অত্যাচার করছিলে এর ওপর । এসে দেখি গায়ে কত জোর হয়েছে।” আমরা ত অবাক! এরা বলে কি ? আমরা বল্পম—“সে কি বলছি ? আমরা একে একটা কথা জিজ্ঞাসা করলুম, তাতে ও লোকটা কোন জবাব না দিয়ে একেবারেই কিনা ছুটু দিলে।” “ভারি সাধু সাজােছ না ! সেই জন্যেই ওর পেছনে ছুট দিচিছলে তোমরাও !” “এই বলে তারা আমাদের মারতে এল, আমরাও ছেড়ে কথা কইলাম না । শীঘ্ৰ তাদের পালাতে হল, কেবল একজন পারলে না পালাতে, তাকে ধরে জিজ্ঞাসা করলুম-“ওহে দেখ, যদি আমাদের কথার ঠিক জবাব দাও, তবেই তোমাকে ছেড়ে দোব।” সে বল্লে-“দেব, কি কথা ?” আমরা বল্লুম-“দেখ, আমরা যাচ্ছিলুম ভারতে, মাঝখানে এসে পথটা গেছি হারিয়ে। তুমি বলতে পার ভারতে, যাবার পথ কোনটা ?” সে বল্লে-“পারি বৈকি। এই একেবারে সোজা দক্ষিণ দিকে যাও, তা হলেই নেপালে পৌছে যাবে।” “তার কাছ থেকে পথের সন্ধান পেয়ে, আমরা এই সবে Σ9 ফিরছি ।