পাতা:বিক্রমশিলা.djvu/২৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

[ তিনি ] যাত্রীরা সব বসে বিশ্রাম করছে। তারা ঠিক গোল হয়ে বসেছে, মাঝখানে আগুন জ্বলছে, আর তারা বসে বসে দেশের নানা রকম গল্প করছে। তাদের মধ্যে একজন বল্লে-“মজাটা মন্দ হচ্ছে না ।” আর একজন বল্লে-“মজাটা কিসের ? দিনরাত পথ চলতে চলতেই প্ৰাণান্ত, তার আবার মজা ?” “সে কথা বলচি না । এই দেখ না, কেমন আমাদের রথ দেখা, কলা বেচা দুই-ই হচ্ছে।” সবাই উৎসুক হয়ে জিজ্ঞাসা করলে-“কি রকম, শুনি ?” “এই দেখ না, আমরা যাচ্ছি। রাজার খরচে, এদিকে মাঝখান থেকে আমাদের তীর্থ ভ্ৰমণও হয়ে যাবে।” “দূর পাগল, এদিকে আবার তীর্থ টাৰ্থ কোথায় ?” “তোমার ঘটে বুঝি এক কাণা কড়া বুদ্ধিও নেই। যাও, ফের গিয়ে লামার কাছ থেকে ভূগোলটা পড়ে এসো। জাননা আমরা যাচিছ কোথায় ?” “আরে ভাই, সে কথা জানিবার দরকার কি ? রাজার সিপাই আমার কাছে এসে বল্লে-এই যাবি ? অনেক টাকাকড়ি পাবি। যেই শোনা অমনি বাড়ী ছেড়ে বেইরে পড়া ।” “তা না হলে আর তোমার এই অবস্থা ।” তখন আর সব লোকগুলো বল্লে-“যাক ভাই ওর কথা, R