( ১৯ ) এবার সর্দার বল্লেন-“না, নামটী হচ্ছে শুধু ধৰ্ম্মপাল, আর সব তঁার উপাধি, তিনি বাংলা আর মগধের রাজা ছিলেন। তিনি নিজে বৌদ্ধ ছিলেন, তাই বৌদ্ধ ভিক্ষুদের থাকবার জন্য আর শাস্ত্ৰাদি চর্চা করবার জন্যে মঠটি স্থাপন করেন। এই মঠটীি তৈরী করতে অজস্র টাকা খরচ হয়েছিল। এখন দেখবেকি সুন্দর এই মঠ। এর মধ্যে সবশুদ্ধ ১০৮টী মন্দির আছে, আর ঠিক মাঝখানে এক প্ৰকাণ্ড মন্দির আছে যার মধ্যে মহাবোধি মূৰ্ত্তি রাখা আছে। এ সব মন্দিরগুলোতে কি সুন্দর কারুকাৰ্য্য তা চোখে না দেখলে বোঝা যায় না । তা ছাড়া ছাত্রদের থাকবারও বেশ সুন্দর ব্যবস্থা, ছাত্রদের পড়বার জন্যেও আলাদা বন্দোবস্ত করা আছে। নালন্দার মত এখানেও নানা দেশ বিদেশ থেকে ছাত্ররা আসত। জ্ঞান আহরণ করতে । আমাদের সময়ও তিববতের অনেক ছেলে ছিল, আবার গান্ধার, উজ্জয়িনী, কাশীথেকেও অনেক ছাত্র আসত।” “কিন্তু আমরাত ছাত্র নই আমাদের ঢুকতে দেবে তা ?” “আমরা ছাত্র হিসাবে যাচ্ছি না বটে, আমরা ত যাত্রী হিসাবে দর্শক হিসাবে যাচিছ-সুতরাং আমাদের দেখতে দিতে আপত্তি করবে। কেন ? আর আমরা রাজার লোক, আমরা যাচ্ছি। মঠের অধ্যক্ষ মহাভিক্ষুর সঙ্গে দেখা করতে, আমাদের ত আরও অাদরের সঙ্গে অভ্যর্থনা করবে।” “আচ্ছা, আমরা কি যাবার সময় তীর্থগুলো দেখতে
- ोंद ना "