( 83 ) মণ্ডিত হয়েছে, তার জন্য আমরা ঋণী আমাদের আচাৰ্য্যদেবের কাছে । তিনি থাকলে আমাদের এ প্রতিষ্ঠান আর ও দিন দিন শ্ৰীবৃদ্ধি লাভ করত। তাই বলে আমরা তার কৰ্ত্তব্যে বাধা, দিতে পারি না । তিনি ভোটদেশে যাচ্ছেন কৰ্ত্তব্যের আহবানে, সেখানে সন্ধৰ্ম্মকে পূর্ণজীবিত করতে। আমরা কেবল আচাৰ্যদেবকে বলতে পারি শুভস্তেপস্থানঃ ” তিববতী যাত্রীরা পাশের এক ভিক্ষুকে জিজ্ঞাসা করলেন“ইনি কে ?” “জাননা, ইনি ভিক্ষু-সংঘের মধ্যে সব চেয়ে বয়োজ্যেষ্ঠ ভিক্ষু।” তারপর আচাৰ্য্য দীপঙ্কর শ্ৰীজ্ঞান আসন থেকে উঠে বলতে, ८ligठान्म “হে ভিক্ষুসংঘ, আপনারা আমার অভিবাদন গ্ৰহণ করুন। যে দিন থেকে আমি ভিক্ষু ধৰ্ম্ম গ্ৰহণ করেছি, তখন থেকে আমার মনে এই সাধ ছিল যে আমি ভিক্ষুসংঘের সেবা করব । যখন আমি বিক্রমশিলার ভিক্ষুসংঘের সংস্পর্শে এলাম, তখন মনে হল যেন আমার জীবন ধন্য হল, আমার জীবনের সাধ-পূর্ণ হল। ক্রমে আপনার আমার ওপর স্নেহ প্ৰদৰ্শন করে, আমাকে আদর করে, এই বিখ্যাত বিক্রমশিলা ভিক্ষুসংঘের কঠোর দায়িত্ব আমার স্বন্ধে অপণ করলেন-যদিও এ কাজের জন্য আপনাদের মধ্যে আমার চেয়ে জ্ঞানে, বিদ্যায়, বয়সে শ্রেষ্ঠ অনেক ছিলেন। ভগবান তথাগাতের নাম স্মরণ করে সেই গুরু দায়িত্ব আমি গ্ৰহণ করেছিলাম, আর তঁরই অপার করুণায় এতদিন সেই কাৰ্য্য বিনা
পাতা:বিক্রমশিলা.djvu/৪৯
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।
![](http://upload.wikimedia.org/wikipedia/commons/thumb/8/84/%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%AE%E0%A6%B6%E0%A6%BF%E0%A6%B2%E0%A6%BE.djvu/page49-1024px-%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%AE%E0%A6%B6%E0%A6%BF%E0%A6%B2%E0%A6%BE.djvu.jpg)