ه او আমার পরম স্নেহাস্পদ ছাত্ৰ শ্ৰীমান্য ফণীন্দ্রনাথ বসু গল্পের আকারে ইতিহাসকে জীবন্ত সত্য করিতে প্ৰয়াস পাইয়াছেন। তিনি বিশ্ববিশ্রাত বিক্রমশিলা বিশ্ববিদ্যালয় ও তিববতে ভারতীয় সভ্যতার প্রভাব এই দুইটি বিষয় উপলক্ষ্য করিয়া একটি অনতিবৃহৎ গল্প লিখিয়াছেন। ইতিপূর্বে নালন্দা বিশ্ববিদ্যালয় সম্বন্ধে একখানি গল্পের বই লিখিয়া তিনি যে যশঃ অর্জন করিয়াছেন আলোচ্য পুস্তিকাখনি তাহা অক্ষুঃ রাখিবে ইহাই আমার বিশ্বাস । আলোচ্য পুস্তকখানি নিঃসংশয়ে অল্প বয়স্ক বালক বালিকাগণের হাতে দেওয়া যাইতে পারে। দুঃখের বিষয় খুব কম ঐতিহাসিক নাটক গল্প ও উপন্যাস সম্বন্ধেই এ কথা খাটে। এই হিসাবে শ্ৰীমান ফণীন্দ্রনাথের সাহিত্যিক প্রচেষীণ সফল হইয়াছে বলিতে হইবে। বাল্যকাল হইতেই গল্পীচ্ছলে ঐতিহাসিক তথ্যগুলি জানিতে পারিলে পরিণামে বিশেষ উপকার হইবার সম্ভাবনা । এই নিমিত্ত বালকগণের পাঠোপযোগী ঐতিহাসিক গল্পের বহুল প্রচার হওয়া বাঞ্ছনীয়। সুতরাং “বিক্রমশিলা।” জনসমাজে আদৃত হইবে এরূপ আশা করা যাইতে পারে। রমণী, ঢাকা SGSN ७ला उांप्य, ४७७० । (ཇི་ཝ་ར་ཁག་ཀྱང་མ་ মজুমদার
পাতা:বিক্রমশিলা.djvu/৮
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।