পাতা:বিক্রমোর্ব্বশী (রামসদয় ভট্টাচার্য্য).pdf/৩১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

২৬ বিক্রস্কোর্বশী। স্নাছি ষে ঙোমার সহিত আলাপে প্রবৃত্ত হইতেও অনেক বিৰেচনা কবিতে হইতেছে । রাজা কহিলেন বয়স্ত ! ধৈর্য্যশালী না হইলে তোমার সাক্ষাতে তাদৃশ অপ্রকাশ্ব বিষয় প্রকাশ করিব কেন ? সে য়াহা হউক, বল দেখি, এক্ষণে কোথায় গিয়া কি উপায়ে চিত্ত বিনোদন করি ? মানবক কহিলেন চাল পাকশালায় প্রবেশ করিয়া নানাবিধ স্থারস মিষ্টান্ন ভক্ষণ দ্বারা উৎকণ্ঠপেনোদন করি । রাজ বাস্পশ্বলিত বচনে কছিলেন, ই, তথায় অভিলষিত বস্তু লাভে তোমার সম্পূর্ণ সন্তোষের সম্ভাবন বটে, কিন্তু অসুলভ বস্তু প্রার্থয়িত আমার আত্মা কিরূপে পরিতৃপ্ত হইবে তাহাই ভাবিতেছি । তখন মানবক ভাবিলেন ইহঁীকে পরিহাস বা অন্য কোন উপায়ে সুস্থ করিবার অবসর অতীত হইয়াছে । সমাগমবিষক্মিণী কথtলঃৰ্তা শুনিলে, কথঞ্চিৎ কিঞ্চিৎ স্বাস্থ্য লাভ করিতে পারেন। এইৰূপ ভাবিয়া কহিলেন বয়স্য ! চিন্তাকুল চুইও না, অচিরাৎ তাহার সহিত তোমার সমাগম হুইবে । রাজা জিজ্ঞাসা করিলেন সখে ! তুমি কি যুক্তি অবলম্বন করিয়৷ এমন আস্থাস প্রদান করিতেছ ? তিনি কছিলেন: আমি এই যুক্তি অম্বুসারে কহিতেছি, কোন ব্যক্তিই তোমার এই মোহন মূৰ্ত্তি একবার অবলোকন করিলে ৰিস্মৃত হইতে পারে না । বিশেষতঃ স্ত্রীজাতি পুরুষসৌন্দর্মের মিতস্ত পক্ষপাতিনী; অতএব বোধ হয় তিনি তোমাকে একবারে ভুলিতে পারবেন না । নরপতি র্তাহার এই অকিঞ্চিৎকর কথা শ্রবণ করিয়া দীর্ঘনিশ্বাস পরিত্যাগ