পাতা:বিচার-চন্দ্রদোয় - রামদয়াল মজুমদার.pdf/২১১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

চতুৰ্দশ কলা। জীবন্মুক্তি ও বিদেহ মুক্তি। প্ৰঃ । জীবন্মুক্তি কি ? উঃ ৷ দেহাদি প্ৰপঞ্চে বা প্ৰতীতির সহিত যে ব্ৰহ্ম স্বরূপে স্থিতি डांशांब्रछे नांभ औौदन्यूख् ि। প্ৰঃ । জীবন্মুক্ত হইলেও প্রপঞ্চের প্রতীতি কিরূপ হয় ? উঃ । আবরণ ও বিক্ষেপ এই দুইটি অবিদ্যার শক্তি। তন্মধ্যে আবরণ শক্তির জ্ঞান হইলে অজ্ঞানের নাশ হয় । তজজন্য জ্ঞানীর অন্য জন্ম হয় না । পরন্তু প্রারদ্ধের বলে দগ্ধ ধান্তের ন্যায় বিক্ষেপ শক্তি থাকিয়া যায়। এইজন্য অবিদ্যা লেশ থাকে, সেই হেতু জীবন্মুক্তের প্রপঞ্চ প্ৰতীতি হয় । প্ৰঃ । জীবন্মুক্ত অবস্থায় প্ৰপঞ্চের প্রতীতি হয় কেন ? উঃ। যেমন রজ্জ্ব জ্ঞান হইলেও সৰ্প ভ্ৰান্তির নিবৃত্তি হয় বটে। কিন্তু কম্পাদি থাকে অথবা যেমন মরুভূমি জানিলেও মৃগ জল দৃষ্ট হয়, সেইরূপ তত্ত্বজ্ঞানী জীবন্মুক্ত অবস্থা প্ৰাপ্ত হইলেও বাধ প্ৰপঞ্চের, প্রতীতি হয়। ] প্ৰঃ । বাধিত প্ৰপঞ্চ প্ৰতীতির অন্য দৃষ্টান্ত কি ? উঃ । ভারত যুদ্ধে দ্রোণাচাৰ্য্যেৱ মৃত্যুর পর অশ্বখামার সহিত যুদ্ধ হইয়াছিল। সেই দিন সত্যসঙ্কল্প ভগবান শ্ৰীকৃষ্ণ সঙ্কল্প করিয়াছিলেন যে আজ যতক্ষণ গৃহে ফিরিয়া না আসি ততক্ষণ এই রথ এবং অশ্ব যেমন