পাতা:বিচার-চন্দ্রদোয় - রামদয়াল মজুমদার.pdf/২২৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

8 和5十颈-5á怀弧1 দৃষ্টি পড়িলেই বুঝা যায় যে এক ঈশ্বরই মানুষের উপস্তে। নাম, রূপ ভিন্ন হইলেও তিনি একই। স্বরূপ ভাবনায় সেই একেই স্থিতিলাভ হয়। তখন সকল অবস্থায় থাকিয়াও স্বরূপের বিচূতি কখন হয় না। ইহাই জীবন্মুক্তি। পূৰ্ণ ঈশ্বর চিন্তার অঙ্গ চারিটি। ( ১ ) জগৎ যখন নাই তখন তিনি আপনি আপনি নিগুণ বা গুণাতীত । (২) জগৎ যখন হয় তখন তিনি সমস্ত ব্যাপিয়া বিশ্বরূপ, অন্তৰ্য্যামী, ভগবান, পরমেশ্বর। ( ৩ ) সমষ্টিভাবে যিনি সৰ্ব্বেশ্বর তিনিই প্ৰতি সৃষ্ট বস্তুর ভিতরে থাকিয়া আত্মা । ( ৪ ) যখন জগতের বিপৰ্য্যয় ঘটে, যখন যখন ধৰ্ম্মের গ্রানী ও অধৰ্ম্মের অত্যুত্থান হয়, তখন সেই আত্মদেব স্ব স্বরূপে থাকিয়াও বিশ্বরূপে ভাসিয়াও অবতার রূপে আসিয়া উদিত হয়েন । তাই বলা হয় জগৎ র্যাহার উপাসনা করে, তিনি সমকালে নিগুণ, সগুণ, আত্মা ও अद5 । ইহার একটিও যদি অবজ্ঞা করি, তুমি সাম্প্রদায়িক গণ্ডীর মধ্যে পড়িয়াছ নিশ্চয়। বিদ্বেষ বুদ্ধি ত্যাগ করিয়া সরল হও। সরল হইয়া ভাবনা করি, তিনি সমকালে নিগুণ, সগুণ, আত্মা ও অবতার কিরূপে ? ইহা করা দেখিবে তোমার সমস্ত সাম্প্রদায়িক ভাৰ্য দূর হইয়া যাইবে ; তুমি শাস্ত্রে শাস্ত্রে বিরোধ দেখিবে না ; তুমি যথার্থ শাস্ত্ৰ শ্ৰদ্ধা করিতে পরিবে। আর সমগ্ৰ মানবজাতি তোমার ভালবাসার বস্তু হইয়া যাইবে ; তুমি নামের সঙ্গে সেবা এবং সেবার সঙ্গে নাম করিতে করিতে প্ৰকৃত ভাবে জীবে দয়া করিতে পরিবে । এবং যতদিন কৰ্ম্ম করা যায়, ততদিন