পাতা:বিচার-চন্দ্রদোয় - রামদয়াল মজুমদার.pdf/৫০০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

friss-bert $ ዓ ፍ গুর - তাদেবমব্যক্তং ব্যক্তিভাবমুপৈতি চ { অন্তমুখী কচু যাবস্থা সা মায়াত্যভিধীয়তে ॥ ৬৯ ৷৷ বহিৰ্ম্মখা তু যা মায়া তমঃশব্দেন সোচাতে । বহিৰ্ম্ম খাত্তমোরূপাজ্জায়তে সত্ত্বসম্ভবঃ ॥ ৭০ ৷৷ বল তাহা গুণত্রয়েরইত সাম্যাবস্থা । তবে সেই সাম্যাবস্থাতে অবশ্যই বৈষম্যের বীজ আছে। এই জন্য বলা হয় মায়াতে বীজ ভাবে জগৎ থাকে। কিন্তু ব্ৰহ্মে নহে। “নিত্যৈব সা জগন্মুত্তিস্তয়া সৰ্ব্বমিদং ততম” শক্তিভুতা যিনি জগৎকে ব্যাপিয়া আছেন তিনি জগন্মুৰ্ত্তি ।। যতদিন জগৎ আছে ততদিন জগন্মাৰ্ত্তি डिठनि डाCछनथे । 'भद्मा ड5ङभिा९ नदी९ জগতব্যক্তমূৰ্ত্তিনা” যিনি জগৎ ব্যাপিয়া থাকেন। তিনি অব্যক্ত মূৰ্ত্তিতেই জগৎ ব্যাপিনী। শক্তির ব্যক্ত মূৰ্ত্তি এই জগৎ কিন্তু অব্যক্ত মূৰ্ত্তিটি চৈতন্য জড়িত মায়া । জগৎ যখন না থাকে তখন অব্যক্ত মূৰ্ত্তিতে যে শক্তি ছিলেন। তিনি ব্ৰহ্মস্পর্শে শান্ত ভাব প্ৰাপ্ত হয়েন । তখন তিনি যে আছেন তাহাও বলা যায় না, তিনি যে নাই তাহাও বলা যায় না। এই অবস্থায় DDBD DBYDtD DBBB DD DBS BBDBD BB DDD DDSS DBBB BBD যখন বলা হয় তখন শক্তি, যে শক্তিমান লইয়া উঠেন ও লয় হয়েন সেই শক্তিমানকে লক্ষ্য করিয়াই বলা হয়। সৃষ্টির প্রাক্কালে প্ৰাণিগণের ফলদানোমুখ কৰ্ম্ম দ্বারা আবার জগৎ সৃষ্টি হয়। কৰ্ম্মের মূল হইতেছে বাসনা । বাসনা তৃপ্ত হইলে কৰ্ম্মের ভোগ হইয়া যায়। ভোগ হইয়া গেলে কৰ্ম্মের ক্ষয় ও হয়। কিন্তু জীবের অতৃপ্ত বাসনা গুলির কি হয় ? এই অতৃপ্ত বাসনাগুলি বীজরুরূপে প্ৰকৃতিতে অর্থাৎ বৈষম্যভাব প্ৰাপ্ত মায়াতে থাকে । জীবের পুঞ্জীকৃত অতৃপ্ত বাসনার ফলদানের সময় যখন উপস্থিত হয় তখনই সৃষ্টি আরম্ভ হয়।