পাতা:বিচার-চন্দ্রদোয় - রামদয়াল মজুমদার.pdf/৫০১

Rbro दिbाद्ध-5८ठाख्न । qA LqL LAT LALSL LL0LqSSAS ASS ASSLLLS A LA S S S AAAAA aALAL C S S S S Sqqq AMA L0 L রজোগুণন্তদৈব স্যাৎ সৰ্গাদেী সুরসাত্তম । গুণত্ৰয়াত্মকাঃ প্রোক্ত ব্ৰহ্মাবিষ্ণু,মহেশ্বরঃ ॥ ৭১ ৷৷ রজোগুণাধিকো ব্ৰহ্মা বিষ্ণুঃ সত্ত্বাধিকো ভবেৎ। । তমোগুণাধিকে রুদ্রঃ সৰ্ব্বকারণরূপধুক ॥ ৭২ ৷৷ বেদে যখন বলা হইয়াছে “প্ৰথমতঃ তামোগুণের সৃষ্টি হইল”। তখন বেদ গুণগুলি যে নিত্য নহে তাহা বলিতেছেন । গুণই যদি নিত্যা না হয় তবে গুণসাম্য যে মায়া তাহা কি ? মায়াধীশকে যখন লক্ষ্য করা হয় না। তখন মায়া অনিত্যা । প্ৰথমতঃ তামোগুণের সৃষ্টি হইল ইহা বলিলে মায়ার পুনরুৎপত্তির অনুমান করা হইল । অথচ যাহার উৎপত্তি আছে তাহার নাশও আছে। তবে মায়া যে নিত্যা তাত বলা যায় কিরূপে ? আমি তোমার সন্দেহ দূর করিবার জন্য যাহা বলি তাত শ্ৰবণ করা। এই সাম্যাবস্থা অব্যক্ত রূপটি ব্যক্তিভাবে প্ৰাপ্ত হয়। মায়া বলিলে যাহাকে অনুমান করা যায় তাহার দুইটি অবস্থা। একটি অন্তৰ্ম্মর্থী দ্বিতীয়টি বহিন্মুখী । সাম্যাবস্থাটি অব্যক্ত ভাবে যখন আমাতে লীন থাকে তখন উহাকে অন্তৰ্ম্মর্থী মায়া বলে ! আবার মায়া যখন সৃষ্টির প্রাক্কালে অব্যক্ত হইতে বক্তাবস্থায় আগমন করেন তখন এই বহিন্মুখী মায়ার নাম হয় তমঃ । বেদ বলেন প্ৰথমেই এই তমঃ সৃষ্ট হয়। সৃষ্টিকালে এই বহির্মুখ তমোরূপ হইতে সত্ত্ব গুণের এবং সত্ত্ব গুণের পরে রাজ গুণের উৎপত্তি হয় ৷ ব্ৰহ্মা বিষ্ণু মহেশ্বর এই তিন গুণবিশিষ্ট । গুণগুলি কখন পৃথক ভাবে থাকে না। ব্ৰহ্মাতে তমঃ সত্ত্ব গুণ অপেক্ষা রজোগুণের প্রাধান্য । বিষ্ণুতে তমঃ ও রজঃ অপেক্ষা সত্ত্বের প্রাধান্য এবং রুদ্রদেবে সত্ত্ব ও রজঃ অপেক্ষা তমো গুণের প্রাধান্য । এই জন্য রুদ্র যিনি তিনি ব্ৰহ্মা ও বিষ্ণুর কারণ।