পাতা:বিজয়া - শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়.pdf/৮৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

প্ৰথম দৃশ্য বিজয়ী bre उंनि किन्न লুকিয়ে এসেছেন তারই দালালি কৰ্ত্তে, একটা prescription পৰ্য্যন্ত এনে হাজির-বিজয়ার চিকিৎসা হবে। এদিকে স্ত্রীর অসুখের ছুতো করে বুড়ো চার দিন ডুব মেরে রইলো, একবার কাছারিতে পৰ্য্যন্ত এলো at I worthless, old fool রাসবিহারী ক্রোধে ও ক্ষোভে নিকশাক স্তব্ধ ভাবে চাহিয়া রহিলেন বিলাস । বিজয়া আজি তোমাকে পৰ্য্যন্ত অপমান করতে ছাড়লে না । রাস । তাতে তোমার কি ? বিলাস। আমার কি ? আমার মুখের ওপর বলবে দয়ালবাবুকে রাসবিহারীবাবু আনেন নি এনেছি। আমি। বলবে, দয়াল কাজ করুন না করুন তাকে কেউ কিছু বলতে পারবে না ! ও আমাকে বলে আমলা ! বলে, যে নিযমে আমার অপর কৰ্ম্মচারীরা কাজ করে সেই নিয়মে কাজ করুন নহলে চলে যান । রাস। সে তো শুধু তোমাকে চলে যেতে বলেছে, আমার হচ্ছে হচ্চে তোমার গলায্য ধাক্কা মেরে বার করে দিই । विनiन । ऊँ]] ! রাস । ছোট জাত তো আর মিছে কথা নয় ! হাজার হোক সেই চাষার ছেলে তো ? বামুন-কায়েতের ছেলে হলে ভদ্রতাও শিখতিস, নিজের ভালো মন্দও বুঝতিস, হিতাহিত কাণ্ডজ্ঞানও জন্মাতো! যাও এখন মাঠে মাঠে হাল গরু নিয়ে কুলকৰ্ম্ম করে বেড়াও গে ! উঠতে বসতে তোকে পাখীপড়া করে শেখালাম যে,ভালোয় ভালোয় কাজটা একবার হ’যে बांबू, তারপরে যা ইচ্ছে হয় করিস, তোর সবুর সাইল না, তুই গেলি তাকে ঘটাতে ! সে হ’লে রায়-বংশের মেয়ে। ডাক-সাইটে হরি রায়ের নাতনী।। তুই হাত বাড়িয়ে গেছিস তার নাকে দড়ি পরাতে-মুখ্য কোথাকার । মান-ইজত সব গেল, এত বড় জমিদারীর আশা ভরসা। গেল, মাসে মাসে দু-দুশো টাকা মাইনে বলে আদায় হচ্ছিল সে গেল