পাতা:বিজয়-বসন্ত - জলধর সেন.pdf/৬২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

(፩lን” ‰ दिऊग्न दारुg । করিয়া অপত্য-হত্যা করিতেও প্ৰবৃত্ত হইয়া থাকে! হা পরমেশ্বর! তুমি কি সহিষ্ণু ! তত্ত্বজ্ঞানী এইরূপ চিন্তা করিয়া বিজয়চন্দ্ৰকে কহিলেন, বৎস! রজনী আগত, হিংস্ৰ জন্তু সকল জলপানাশয়ে এই নীরাশয়ে ধাবিত হইবে । অতএব এই স্থানে আর অবস্থিতি করা কীৰ্ত্তব্য নহে । আদ্য রজনীতে আমার আশ্রমে অতিথ্যসৎকার গ্ৰহণ কর । বিজয়চন্দ্ৰ “আপনার অনুমতি শিরোধাৰ্য্য” বলিয়া, দক্ষিণ হস্তে অনুজের হস্ত, এবং বামহস্তে অশ্বদ্বয়ের রজু, ধরিয়া তপোনিধির পশ্চাৎ পশ্চাৎ গমন করিলেন। পরমহংস সেই পৰ্ব্বত-কঙ্কালে এক প্রশস্ত গুহায় বাস করিাতেন। তিনি তথায় উপস্থিত হইয়া, দ্বারোদঘাটন-পূর্বক গুহা প্ৰবেশ করিলেন। দিজুগুল যতই অন্ধকারে আবৃত হইতে লাগিল, কান্দর স্থান দিনমানের ন্যায় ততই প্ৰদীপ্ত হইল। বিজয়চন্দ্র চমৎকৃত হইয়া ইতস্ততঃ দৃষ্টিপাতপূর্বক দেখিলেন, একখানি প্ৰস্তারের জ্যোতিতে এরূপ আশ্চৰ্য্য ব্যাপার সম্পন্ন হইতেছে। তদনন্তর গুহ্যদ্বারে দুটা অশ্ব বন্ধন করিয়া স-সহোদর গুহ-প্ৰবেশ করিলেন। পরমহংস আহারীয় নানাপ্রকার সুস্বাদু। ফল মূল প্ৰদান করিলে, ভোজনান্তে বসন্তকুমার নিদ্ৰাগত হইলেন । বিজয়চন্দ্র পরমহংসের সহিত ধৰ্ম্মলাপে অধিকাংশ যামিনী অতিবাহিত করিয়া, পরে নিদ্রিত হইলেন। পরদিন সহােদরদ্বয় পূর্ব দিকে দিননাথকে উদিত দেখিয়া, পরমহংসকে প্ৰণাম-প্ৰদক্ষিণ-পূর্বক তুরঙ্গারোহণে যাত্রা করি