পাতা:বিদ্যাসাগর গ্রন্থাবলী (শিক্ষা ও বিবিধ).djvu/১৯৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

১৭৪ বিদ্যাসাগর-গ্রন্থাবলী—শিক্ষা পহিল৷ নয়ই সতরই পচিশে ১লা ৯ই ১৭ই ২৫শে দোসর দশই আঠারই ছাবিবশে ২রা ১০ই ১৮ষ্ট ২৬শে তেসরা এগারই উনিশে সাতাশে ৩রা ১১ই ১৯শে ২৭শে চৌঠা বারই বিশে আটাশে 88 ১২ই ૨ ocમાં ২৮শে পাচই তেরই একুশে উনত্রিশে ৫ই ১৩ই ২১শে 있GT ছয়ই চৌদই বাইশে ত্রিশে ૭ફે ১৪ই ২২শে vootst সাতই পনরই তেইশে একত্রিশে ৭ই ১৫ই ২৩শে v, აფri আটই ষোলই চবিবশে বত্রিশে vट्रे ১৬ই २ 8t*} ৩২শে বর্ণ নানা বর্ণের বস্তু দেখিলে, নয়নের যেরূপ প্রীতি জন্মে, সৰ্ব্বদা এক বর্ণের বস্তু দেখিলে, সেরূপ হয় না, বরং বিরক্তিই জন্মে। এ জন্তা, জগতের যাবতীয় পদার্থ, এক বর্ণের না হইয়া, নানা বর্ণের হইয়াছে। সকল বর্ণ অপেক্ষা, হরিত বর্ণ অধিক মনোরম, ও অধিক ক্ষণ দেখিতে পারা যায় ; এজন্য, জগতে, অন্য অন্য বর্ণের বস্তু অপেক্ষা, হরিত বর্ণের বস্তুই অধিক । কি স্বাভাবিক, কি কৃত্রিম, সকল পদার্থেই নানাবিধ বর্ণ দেখিতে পাওয়া যায়। কিন্তু যেখানে যত বর্ণ আছে, সকলই তিনটি মাত্র মূল বর্ণ হইতে উৎপন্ন। সেই তিন মূল বর্ণ এই ; নীল, পীত, লোহিত। এই তিন মূল বর্ণকে যত ভিন্ন ভিন্ন প্রকারে মিশ্রিত করা যায়, তত ভিন্ন ভিন্ন বর্ণ উৎপন্ন হয়। ঐ সকল উৎপন্ন বর্ণকে মিশ্র বর্ণ বলে। মিশ্র বর্ণের