Ես ভুমিক । মুন্দর পড়েছে ধরা, শুনি বিদ্যা পড়ে ধরা, সখি তোলে ধরাধী কfর । কাদে বিদ্যা আকুল কুগুণে, ধরা ততে নয়নের জলে, - কপালে কঙ্কণ হানে, এধার ক্লাধর বাণে, কি হৈল কি হৈল ঘন বলে । রাণী রাজাকে বিদ্যার গভ সংবাদ দিতে যাইবার সময়--
- নহে সুখী মমুখী নপুংসু মন্দিনারে । অসস্বপ্ন আম্বর অস্থর পড়ে শিরে ॥ জ্ঞানহার। তার করে। ধার শত শত । গেtযুগে গণিত ধtঃ) তৃষ্ণ নষ্ঠাগত ৷ বিগণিত কুত্তল ভূলদ সুঞ্জ ছট। ৷ নিরানন্দ গাত মন জিনিয়া বরট৷ ” ঠিক এই স্থলে ভারত বলয়াছেন
“ক্রোধে সাণী ধায় রড়ে, আঁচল ধরায় পাড়, আলু থালু কবরী বন্ধন । চস্থ ঘুরে যেন চাক, হাত,নাড়া ঘন ডাক, চমকে সকল পুরজন ” মুতরাং বণিতে ইহ বৈ কবিরঞ্জনের বর্ণনা অনেক স্থলে ফুৰ্ব্বোধ্য ও প্রসাদ ও বাজত বলিয়া, ভারতের বিদ্যাসুন্দর অপেক্ষ। তাহার বিদ্যামুন্দরের আদর কম হইয়াছে। কবিঘ্নগুঞ্জন ধৰ্ম্ম । মুশার সাধারণে অপ্রচলিত হইবার আর একটা বড় গুরুতর কারণ আছে। মহারাজ কৃষ্ণচন্দ্র কবি রঞ্জনের একজন প্রধান উৎসাহদাতা ছিলেন। তিনিই কবিরঞ্জনকে এক শত বিধা নিষ্কর ভূমি ও কবিরহন উপাধি দান করেন । অনেকে বলেন, মহারাজ। কৃষ্ণচন্দ্রের অনুরোধেই কবিরঞ্জন এই বদ্যাসুন্দর লিখেন । মধু বিদ্যাসুন্দর কেন, কবিরঞ্জনের অ&Aঙ্গল পাঠে বেশ বুঝা যায় যে, তিনি বিদ্যাম্বন্দর ব্যতীত কাe,1র মাং সু; ফ'ণ্ডন করিয়া আট পালায় সম্পূর্ণ এক মহাকাব্য লিখিস্থ, তাহাই মহারাজ। কৃষ্ণচন্দ্রকে উপহার দিয়াছিলেন । তখন এই সকল পালা রীতিমত গীত
