(t.8 বিদ্যাসুন্দর। দেখি সৰ্থীগণ চমকিত মন বিদ্যার হইল ভয় ॥ হংসীর মণ্ডল যেমন চঞ্চল রাজহংস দেখি হয় ॥” FŁ কবিরঞ্জনের বিদ্যা, সুন্দরকে হঠাৎ দেখিয়া চমকিত হইয়াছিলেন বটে-কিন্তু তিনি কালীর প্রসাদে সুন্দর সমাগমের কথা পূৰ্ব্বে জানিতেন বলিয়া তাহার ভীত হইবার কোন কারণ ছিল না । ভারতের বিদ্যা সখীর দ্বারা প্রথমে পরিচয় চাহিলেন ( অথচ পূৰ্ব্বে রুথপাশ্বে দেখিয়াছিলেন )। কবিরঞ্জনের বিদ্য। সেরূপ না করিয়া স্বন্দরকে যথাযোগ্য পাদ্য অৰ্ঘ্য দিয়া সম্মান করিলেন । 4. বিদ্যা ও সুন্দরের বিচার। ( td-cષ્ટ જૂ: ) ভারতে সুন্দরের পরিচয় বলিয়া যে চমৎকার বর্ণনা আছে, তাহা কবিরঞ্জনে নাই। ভারতের তাহা সম্পূর্ণ নূতন। তাহার • তড়িভ ধরিয়া রাখে প্রভৃতি বর্ণনাও অতুল। কামদেব...ব্যাধ তুল্য—রমণী মন-মৃগ বধার্থ কুমার কবি এস্থলে ব্যাধরীপ মদন স্বরপ । - মানভঙ্গ.রঙ্গ—সুন্দরের দৃষ্টি মাত্রেই মানিনীর মানভঙ্গ হইয়া গিয়া পুনৰ্ব্বার রঙ্গরসের স্রোত বহিতে থাকে। গোমধ্য-সিংহের স্থায় মধ্যদেশ বা কটী যাহার। ভারতে আছে,
- সিংহের মাজার সম মাজার বলন ।”
গোযুগ-নয়নযুগল । বিদ্যাসুনারের বিচার ভারতে ও কবিরঞ্জনে প্রায় একরূপ । সেই ময়ুর ডাক, সেই সংস্কৃত শ্লোক-সবই এক। তবে বিচারের শেষ ভাগ ভারতের বড় সুন্দর-কবিরঞ্জনের তাহ। Ç