বিদ্যাসুন্দরের বিবাহ । বর্ণচারি—বোধ হয় কালীর চারি অক্ষরী বীজ মন্ত্র—সুতরাং এই মন্ত্র গ্রহণ করিলে ধৰ্ম্ম অর্থ কাম মোক্ষ এই চতুৰ্ব্বৰ্গ ফল লাভ হয় । অথবা ব্রাহ্মণ ক্ষত্রিয় প্রভৃতি চারি বর্ণই শ্রেষ্ঠ । এই সকল বর্ণোচিত শাস্ত্র নির্দিষ্ট কর্তব্য কৰ্ম্ম পালন দ্বারা তাহা আশ্রয় করিলে পরিণামে চতুর্বর্গ ফল লাভ হয়। কবি অন্যত্র বলিয়াছেন—
- বৈশু ক্ষত্র বৈদ্য শুদ্র, নিত্যানন্দ বীরভদ্র
কুৰ্ম্ম ভাল নহে যেবা কহে । তার কিন্তু নাহি স্বর্থ শুন কহি ধীর বর্গ , সেও পাপী সে সঙ্গে যে রহে ॥” পঞ্চ স্থপ্রচার—বোধ হয় পঞ্চায়তনী দীক্ষ। গুরুর কৃপায় এই দীক্ষা পাইলেই এই সমস্ত গুহ্য কথা জানা যায়। বিদ্যাসুন্দরের বিবাহ ।
- ct sy-س را به স্বয়ম্বর-মাল-ভারতে আছে,
“হরগৌরী সাক্ষী করি দিল বরমালা ।” - এই স্থানে মুদ্রিত পুস্তকে ভ্রম আছে, স্পষ্টই দেখা যাইতেছে । -
- উত্তম ঘটক’ হইতে “সম্প্রতি রহিল” পৰ্য্যন্ত ২২ ছত্রের বর্ণনা বিৰাহের বর্ণনা নহে। পাঠক ভারতের “বিদ্যাস্বন্দরের কৌতুকারম্ভের প্রথম অংশ দেখিলে স্পষ্টই বুঝিবেন, ভারত অবিকল এইরূপ বর্ণনা করিয়া শেষে বলিয়াছেন,
“বুঝহ চতুর এই প্রচ্ছন্ন বিহার ” অবশ্য কবিরঞ্জন স্পষ্টই ইহার দ্বারা অন্য কিছু বর্ণনা করেন নাই। বোধ হয় প্রথম মুদ্রাঙ্কন কালে, মূল পুস্তকে এইরূপ গোলযোগ হইয়াছে । এই জন্য - “পরাক্তব মানি মুখী বীরসিংহ বাল ।