পাতা:বিদ্যাসুন্দর-রামপ্রসাদ সেন.djvu/৩৬৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ગિઝ বিদ্যাসুন্দর । কবিরঞ্জনে এ সকল অলৌকিক ঘটনার কোন উল্লেখ নাই। তাহাতে কাব্যের সৌন্দর্য্য, উপন্যাসের কারিগরি আরও অধিক বৃদ্ধি হইয়াছে। তিনি শুকমুখে সুন্দরের পরিচয় দেন নাই। তাহার পর মসানে, সুন্দর কালী স্তব করিলে, * কি রূপ কালীর কৃপা কহ নাহি যায় । মাধব নামেতে ভট্ট মিলিল তথায় ॥ কালীর রূপ। এই পৰ্য্যস্ত প্রকাশ । ইহাতে অলৌকিকতা কিছুই নাই। এ সম্বন্ধে কবিরঞ্জন' শ্রেষ্ঠ । কোটালের প্রতি মাধব ভট্টের উক্তি । (১৩৭—১৩৮ পূঃ) রকত রদ ছদ—রক্ত দন্ত ছটা । দৰ্প ছোড়ল...জ্ঞান – অতি গৰ্ব্বে তুই জ্ঞানশূন্য হইয়াছিস । লালন...ভাট— স্নেহের কোমল ক্রোড়ে অতি যত্বে লালিত ও প্রতিপালিত সুন্দরমূৰ্ত্তি সুন্দরের এবম্বিধ কষ্ট দেখিয়া, মাধব ভাট কাদিয়া ফেলিল । ক্য কহু যাকে{—যtহার প্রতি ভবানী সহায় আছেন, তাহার বিষয় অধিক আর কি বলিব । জীকর –যাহার । যাকর—যাইয়া । গজরাজ–পুরুষের মধ্যে হস্তিতুল্য—অর্থাৎ শ্রেষ্ঠ । এস্থলে ভারতও ছিন্দী ভাষা ব্যবহার কবিয়া ছেন । দেওতোর মুঝে গারি-ইহা ( দেওয়ত রে ) হইবে । মাধব । ভাটের তিরস্কার শুনিয়া কোতোয়াল কহিল, বড় যে আমাকে চোক মুখ ঘুরাইয়া কোটালীয় কোটালীয় বলিয়৷ বার বার গালি দিতেছিস্ । মট দোহাই...তোহারি—এই স্থানের পাঠটি এত গোলমেলে যে, বৰ্ত্তমান ভাবে ইহার অর্থ সংগ্রহ করা বড়ই ছুষ্কর, তবে