বিদ্যাসুন্দরের স্বর্গারোহণ । పిపి) ভবানী শঙ্কর.প্রজ্ঞাহীন-ভারত বলিয়াছেন,
- হরি হর বিধি তিন-অামার শরীর । ~ অভেদে যে জন ভজে সেই ভক্ত ধীর ॥”
শাস্ট্রে আছে, “ একুমূৰ্ত্তি স্ত্রিনামানি ব্ৰহ্মাবিষ্ণুমহেশ্বরাঃ। নানাভাবে মনোর্যস্ত তস্ত মোক্ষে ন বিদ্যতে ৷ ” গুরুমস্ত্র---ধৰ্ম্ম –হিন্দু শাস্ত্রমতে এসকল প্রকাশ করিতে নাই । কারণ যে অধিকারী নহে, তাহার এসকল কথা শুনিলে অপকার ব্যতীত উপকার হয় না । এই জন্তই হিন্দুশাস্ত্রের গৃঢ় মৰ্ম্ম বুঝা এত দুরূহ । অবচ্ছেদাবচ্ছেদে –ব্যাপকভাবে । অর্থাৎ যাহার যড়ৈশ্বৰ্য্য লাভ করায় নিমিষেই ব্ৰহ্মাণ্ডের সর্বত্র ব্যাপ্ত হইতে পারে । তন্ত্রমতে মন্ত্রবিশেষ জপ ও সাধন করিলে এই কার্য্য সিদ্ধ হইতে পারা যায় । অদ্য ৰাবা শতাস্তে ৰt.-মরণ –কবিরঞ্জন অন্যত্র বলিয়াছেন, “ ওরে আজি বাস্থ শতান্তে ৰ অৰুগু মরিতে হবে । ** ৰাদিয়ার বাজী... সংসার —এই ভাবটী অতি সুন্দর । হিন্দু শাস্ত্রের ইহাই মূল সিদ্ধান্ত । অবিখ্যার মোহে সংসারকে এইরূপ সত্য বলিয়। বোধ হয়, নতুবা ইহা কিছুই নহে । কবিরঞ্জনকৃত একটা গানে আছে, “এসংসার ধোকার টাটি । ও ভাই আনন্দ বাজারে লুটি ॥ ওরেক্ষিতি জল বহ্নি বায়ু শূন্তে পাচে পরিপাটি। প্রথমে প্রকৃতি স্থল অহঙ্কারে লক্ষকোটা। যেমন সবার জলে স্বর্যাছায়া অভাবেতে স্ব ভাব যেটা ৷” কালক্ৰমে –কোন না কোন সময়ে মরিতেই হই:ব । মর্শ্বে লাগে ব্যথা—ময়ে,পোয়ে যে সকল মৰ্ম্মভেদী দুঃখ কাহিনী হয়, সে সকল দুঃখ ও শোকের কথা কবি এ স্থলে বর্ণন। করিলেন না ।