১২২ বিদ্যাসুন্দর। যোগবলে--প্রাণ—পূর্বে যোগিগণ এইরূপে ইচ্ছা করিলে ব্ৰহ্মরন্ধ ভেদ করিয়া দেহত্যাগ করিয়া স্বর্গে যাইতে পারিতেন । পূৰ্ব্ব কলেবর—অতিবাহিক দেহু। গন্ধৰ্ব্ব দেহ । মালাধর হারাবতী -মালাধর সম্বন্ধে বিশেষ বৃত্তান্ত এস্থলে কোথাও উল্লেখ নাই। কিরূপে তাহার। শাপ ভ্ৰষ্ট হইয়। ভূতলে আসে, পূৰ্ব্ব জন্মে তাহার কে ছিল, তাহ এস্থলে কোথাও বর্ণিত হয় নাই। কবিরঞ্জন চণ্ডীতে মালাধরের কথা আছে, বোধ হয় তাহা অবলম্বনেই ইহা রচিত। নগজাতা—পৰ্ব্বতত্ত্বহিত দুর্গ । অষ্টমঙ্গলা । ( ১৭৯-১৮১ পৃ: ) মহাকালী দর্শন—মহাভাগবতী পুরাণের শেষে এই মহাক tলী বৃত্তান্ত অতি সবিস্তারে বর্ণিত আছে। সেই কোটী কোটা ব্ৰহ্মাও কোটা কোটা ব্ৰহ্মা বিষ্ণু মহেশের স্বষ্টিকত্রীর অনন্ত বিস্তৃত মহৈশ্বৰ্য্যময় পুরী দর্শনে ব্ৰহ্মাদি । মোহিত হইয়া অনন্তকাল নিজ কাজ বিস্তৃত ছিলেন । স্বকন্ত সন্ধ্যা সঙ্গমে ব্রহ্মার যে পাপ হয়, তাহাই ক্ষালন জন্ত শিব ও বিষ্ণু ব্ৰহ্মাকে সঙ্গে করিয়া মহাকালী পুরী দর্শনে যান ; এবং পুরা প্রবেশেই তাহার পাপ দূর হয়। ইহার বিস্তাব্লিন্ত বিবরণ এস্থলে সম্ভব নহে। এই অষ্টমঙ্গলু খুঁড়িলেই কবিরঞ্জনের বিদ্যা স্বন্দর অসম্পূর্ণ বোধ হয়। কুঁধ হয় যেন ইছাও করিঞ্জনের চণ্ডী বা ভারতের अब्रम्नागेक्षरगत्र. অষ্টমঙ্গলা গানের হ্যায় সম্পূর্ণ ছিল। তবে বাঙ্গালী, পৃঠিকদের অদৃষ্টদোষে তাহ আর পাওয়া যাইবে না বোধ হয় । এই অষ্টমঙ্গলা পাঠে
পাতা:বিদ্যাসুন্দর-রামপ্রসাদ সেন.djvu/৩৮৯
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।