ভূমিকা । {
- श्रृं* শি জনে ধরে ব্রজবাসি-বেশ । কত সবচুল কত মুড়াইল কেশ ॥ কোটিতে কৌপিন মাত্র তাহাতে গিরস । সদা করে কেবল ভক্ষণ নাম রস ॥
举 g 来 米 থাসী চীর বহির্বাস রাঙ্গ চীর মাথে। চিকণ গুধ ড্রী গায় বাকী কোৎকা হাতে। মুঞ্জ মুঞ্জ ছড়া গলে ঠাই ঠাই ছবি । দুই ভাই ভজে তার স্বষ্টি ছাড়া ভাৰ ॥ পৃষ্ঠ দেশে গ্রন্থ ঝোলে খান সাত অাট । ভেক লোকে ভুলাইতে ভাল জানে ঠাট । এক এক জনার ধুমড়ী ছটি ছুটি। • দুই চক্ষু লাল গাজা ধুনিবার কুটি ॥ ভুগলামি ভাবে ভাব জন্মে থেকে থেকে। বীরভদ্র অদ্বৈত বিষম উঠে ডেকে। সে রসে রসিক নবশাক লোক যত। উঠে ছুটে পায়ে পড়ে করে দণ্ডবত ॥ সমাদরে কেহ মিয়া যায় নিজ বাড়ী । ভাল মতে সেবা চাই করে তাড়াতাড়ি ॥ গোষ্ঠী স্বদ্ধ খাড়া থাকে বাবাজীর কাছে। মনে'মনে ভয় অপরাধী হয় পাছে ॥ নানা রস ভুঞ্জয় শোয়ায় দিব্য খাটে । শেষে মেয়ে পুরুযেতে পত্র শেষ টাটে ॥ বৈষ্ণব বন্দন গ্রন্থ সকলে পড়ায় । ছত্রিশ আশ্রম নিয়া সকত্রে জড়ায় ॥ কেমন কলির ধৰ্ম্ম কব আর কি। মজাইল গৃহস্থের কত বহু কী ॥ ইহা ব্যতীত বৰ্দ্ধমান বর্ণন, সরোবর বর্ণনা, বীরমাস বর্ণনা, প্রভৃতি স্থানে কবি তাহার কল্পনাময়ী অাদর্শচিত্র বর্ণ