পাতা:বিধবার ছেলে - শিবনাথ শাস্ত্রী.pdf/২৭৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

। १श्चत बिष्ण। ২৭১ বিশ্রামের পর গৃহিণীঠাকুরাণী সকলকে লইয়া বোটার্নিকাল গাডেনে গেলেন। যাইবার সময় পূর্বকার বন্দোবস্ত অনুসারে নিস্তারিণী আসিয়া তাহাদের সঙ্গে জুটলেন। বাগানে গিয়া ছেলে মেয়েদিগকে খেলিতে দিয়া গৃহিণীঠাকুরাণী ও নিস্তারিণী একসঙ্গে বেড়াইতে লাগিলেন এবং প্ৰবোধ ও নিরুপমাকে একসঙ্গে বেড়াইতে পাঠাইলেন। তাহারা দুজনে মন খুলিয়া আপনাদের ভবিষ্যৎ জীবন কিভাবে চলিবে, কোথায় কিরূপে থাকিবেন, কি কি কাজে হাত দিবেন ইত্যাদি কথাতে মগ্ন রহিলেন; কোথা দিয়া সময় যাইতে লাগিল তাহা জানিতেও পারিলেন না ! বিবাহের বিষয় সমুদয় স্থির হইয়া গেল। পর দিন প্রাতে প্ৰবোধ বহরমপুরে ফিরিলেন। নির্দিষ্ট দিনে মহেশ সপরিবারে, সারদাসুন্দরী ও বিদ্যাবাসিনীকে সঙ্গে করিয়া, প্ৰবোধকে লইয়া আসিয়া বিবাহ দিলেন। ব্ৰহ্মানন্দ কেশবচন্দ্রের ভক্ত শিষ্য সাধু অঘোরনাথ গুপ্ত মহাশয় আসিয়া ঐ বিবাহ দিলেন। মহা সমারোহে বিবাহ কাৰ্য সমাধা হইল। বিবাহের পরদিন মহেশ নিরুপমাকে লইয়া বহরমপুরে গেলেন। মহেশ বন্ধুবান্ধবকে নিমন্ত্ৰণ করিয়া সমারোহে বৌভাতের উৎসব সম্পন্ন করিলেন। ইহার পর কয়েকদিন প্ৰবোধ ও নিরুপমা ক্ষীরার নিকটেই রহিলেন; BB DDDB DDD DBB BBDBB DD DBuD DBB BDD উঠিয়া গেলেন ; এবং সেখানে সংসার পাতিয়া গৃহ ধর্বে প্ৰবৃত্ত হইলে شد মানুষের উপর দায়িত্বভার না পড়িলে তার ভিতর কি আছে তাহা । সম্পূর্ণরূপে প্ৰকাশ পায় না। নিরুপমা মায়ের কোলে আমোদে আলাদে কাল কাটাইতেন ; তখন তাঁহাকে দেখিলে কেহ মনে করিতে রিত না যে, তার ভিতরে এতটা বুদ্ধি বিবেচনা আছে, বা এতটা কার্ধের শক্তি আছে। নূতন স্থানে, নূতন গৃহে, যখন তিনি গৃহিণী হইয়