পাতা:বিধবার ছেলে - শিবনাথ শাস্ত্রী.pdf/৬৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

চতুর্থ পরিচ্ছেদ। DD DDD DDBB BBS DDK BB DBB SDBBDDJSASqDBDBB নিস্তারিণী দিব্দীর সঙ্গে পরামর্শ করি।” এই ভাবিয়া সেই দিন মিত্ৰজ মহাশয়ের ভবনে যাইবার পূর্বে নিস্তারিণীর সহিত সাক্ষাৎ করিতে গেলেন । তিনি গিয়া পিসা মহাশয় ও পিসীমাকে ক্ষীরাদার পিতার পীড়ার কথা শুনাইলেন ; এবং তৎপরে নিস্তারিণীদিদীকে নিজেদের ভবনে আনিয়া রাখিবার প্রস্তাব করিলেন । প্ৰস্তাব শুনিয়া তাহার পিসী জগত্তারিণী দেবী বলিয়া উঠিলেন- “সে ত বেশ, নিস্তারিণীর ত এখানে তেমন কিছু কাজ নেই; যাক সঁ তোমাদের বাড়ী ; তোমার মার সেবা করুক।” তর্করত্ন মহাশয়ও সেই প্ৰস্তাবে সম্মত হইলেন। নিস্তারিণীর ত কথাই নাই ; তিনি মহেশের গোড়া, ও তঁার ভাবাপন্ন ; মহেশের কাছে থাকিতে পাইবেন, এই প্ৰস্তাবে তার মন নাচিয়া উঠিল । তিনি তৎক্ষণাৎ একমাসের জন্য মাতুলালয়ে গিয়া থাকিবার জন্য প্ৰস্তুত হইলেন ; বলিলেন – “চল, চল, এখনি তোমার সঙ্গে ४ाटे ।’ মহেশ । না, এত তাড়াতাড়ির প্রয়োজন কি ? ক্ষীরদ কাল প্ৰাতে আহারের পর যাইবে । তুমি আজকার রাতটা থাক ; পিসীমার সঙ্গে পরামর্শ কর ; আমি কাল ভোরে এসে নিয়ে যাব। আমি বাড়ীতে কিছু বলবো না ; মাকেও জানুতে দেব না ; তুমি ফুট করে গিয়ে উপস্থিত হবে ; তাই নিয়ে হাসাহাসি ও আনন্দ হবে, সেই বেশ । निरठांद्रिौ। अछि, डाई डाल । তারপর নিস্তারিণী নিজের মায়ের সঙ্গে পরামর্শ করিলেন। জগত্তারিণীদেবী স্বৰ্গগত বিদ্যালঙ্কার মহাশয়ের একমাত্র কনিষ্ঠা ভগিনী ; জগদ্ধাত্রীদেবীর প্রতি তার অকপট শ্রদ্ধা ও ভালবাসা; তিনি বললেন,-“দাদা চলে যাওয়ার পর হতে বৌদিদীি একেবারে কাজের