পাতা:বিন্দুর ছেলে - শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়.pdf/৬০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

विन्ट्रेन्द्ध cछ. বিন্দু নিৰ্বাক, স্তব্ধ। স্বামীর কত বড় তিরস্কার যে এই অতীত দিনের সহজ কাহিনীর মধ্যে প্রচ্ছন্ন ছিল, সে কথা বিন্দুর প্রতি রক্তবিন্দুটি পৰ্যন্ত অনুভব করিতে লাগিল, সে মাথা হেঁট করিয়া রহিল। মাধব কাগজ খুজিতে খুজিতে কতকটা যেন নিজের মনেই বলিল, চাকরি ব’লে চাকুরি। রাধাপুরের কাছাৰীতে যেতে আসতে প্ৰায় পাঁচ ক্রোশ-ভোর চারটেয় বেরিয়ে সমস্ত দিন অনাহারে থেকে রাত্রে ফিরে এসে দুটি খাওয়া, মাইনে বার টাকা। বিন্দু শিহরিয়া উঠিল-সমস্ত দিন অনাহার ! মোটে বার টাকা । হাঁ, বার টাকা! বয়স হয়েছে, তাতে আফিঙখোর মানুষ, একটু আধটু দুধ টুকুও পান না ; ভগবান দেখাচি, এতদিন পরে দয়া ক'রে দাদার एलदयक्ष°| 6भi5न क'८द्र gिछन् । বিন্দুর চোখ দিয়া জল গড়াইয়া পড়িল এবং যাহা কোনদিন করে নাই, আজ তাহাও করিল। হেঁট হইয়া স্বামীর দুই পা চাপিয়া ধরিয়া কঁদিতে কঁাদিতে বলিল, তোমার দুটি পায়ে পড়ি, একটি উপায় করে LDSDLDB DDD SBDBD DBBD D BD BBBB t মাধব নিজের চোখের জল কোন গতিকে মুছিয়া লইয়া কহিল, আমি কি উপায় কবুব ? বৌঠান আমাদের এক কণা পৰ্যন্ত নেবেন না ; কিছু না করলে তঁদের সংসারই বা চলবে কি ক’রে ? বিন্দু রুদ্ধস্বরে বলিল, তা আমি জানি নে। ওগো তুমি আমার দেবতা, DD DDDDDB LGLDDB BB DDSS S SD SDD DK DBBD DBBD DD DS সেই কথা কি না-বিন্দু আর বলিতে পারিল না। মাধব বলিল, বেশ ত অন্ততঃ বৌঠানের কাছে যাও। যাতে তঁর রাগ পড়ে, তিনি প্ৰসন্ন হন, তাই কর । আমার পা ধ’রে সমস্ত দিন বসে থাকলেও উপায় হবে না।