পাতা:বিন্দুর ছেলে - শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়.pdf/৮২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

e नटन्द्ध प्रकडि> নারায়ণী চোখ মুছিয়া বলিলেন, সকল মানুষকে ভগবান এক রকম গড়েন না। ও একটু দুষ্ট বলেই আমি যার তার কথা চুপ ক’রে সন্থ করি, কিন্তু আদর দেবার খোটা লোকে দেয় কি ক’রে ? তারা কি চায়, DLDBD LDm BB uD BBBD DBBD BD DDD SBD DBDD BBB কবি তাদের মনস্কামনা পূর্ণ হয়। বলিয়া কোনরূপ উত্তরের প্রতীক্ষামাত্র না করিয়া দ্রুত পদে চলিয়া গেলেন । নেত্যকালী এতটুকু হইয়া গিয়া মনে মনে বলিতে লাগিল, জানি না বাপু । সব বিষয়ে যে মানুষের এত বুদ্ধি এত ধৈৰ্য্য, সে কেন এতটুকু কথা বুঝতে পারে না ? আর শাসন ত ভাবী। ছেলে এক মিনিট এক পায়ে দাড়িযে কেঁদোছে ত পৃথিবী রসাতলে গেছে। দাদার সঙ্গে বসিয়া আহার করিতে রাম একেবারে পছন্দ করিত না। আজ রাত্ৰে ইচ্ছা করিয়াই নারায়ণী দুই ভাইয়ের খাবার পাশাপাশি দিয়া অদূরে বসিয়া ছিলেন। রাম ঘরে ঢুকিয়াই লাফাইয়া উঠিল! যাও, আমি খাব না-কিছুতেই খাব না। নারাযণী বলিলেন, তবে, শুগে যা । তঁহার গম্ভীর কণ্ঠস্বরে রামের লাফানি বন্ধ হইল, কিন্তু সে খাইতে বসিল না-চুপ করিয়া দাড়াইয়া রহিল। রান্নাঘরের আর একটা দরজা দিয়া শ্যামলাল ঘরে ঢুকিতেই রাম ঝড়ের মত বাহির হইয়া গেল। শ্যামলাল ধীরে সুস্থে খাইতে বসিয়া বলিলেন, রোমো খেলে না যে! নারায়ণী সংক্ষেপে বলিলেন, ও আমার সঙ্গে খাবে। আহার শেষ করিয়া শ্যামলাল চলিয়া যাইবামাত্রই রাম এক মুঠ ছাই লইয়া ঘরে ঢুকিয়া বলিল, আমি কাউকে খেতে দেব না-সকলের পাতে ছাই দেব-দিই ? নারায়ণী মুখ তুলিয়া বলিলেন, দিয়ে একবার মজা দেখনো!