পাতা:বিন্দুর ছেলে - শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়.pdf/৯৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

参sé* নৱমেৱ *সুমভিচ নারায়ণী হাসিমুখে বলিলেন, তা হ’লে যাব না। তো আর গোবিন্দকে মানুষ কবুতে হবে না। রাম খুসি হইয়া বলিল, আচ্ছা, আজ থেকে তুমি দেখো । rad আট দিন বেশ নিৰুপদ্রবে। কাটিল। দিগম্বরী যে কটাক্ষ কবিতেন না, তাহা নহে, কিন্তু রাম রাগ কবিতা না। বৌদিদির সেদিনকার কথা ঠিক বিশ্বাস না করিলেও তাহাব ভয় হইয়া গিষাছিল। কিন্তু ভগবান বিরূপ, আবাব দুৰ্ঘটনা ঘটিল। আজ দিগম্বৰী তাহার পিতৃদেবের উদ্দেশে দ্বাদশটি ব্ৰাহ্মণ-ভোজনের সঙ্কল্প করিয়াছিলেন । পিতার প্ৰেতাত্মা এতদিন ছেলের বাড়ীতে চুপ করিয়াছিল, এখন নাতি-জামাইয়ের বাড়ীতে যাতায়াত কবিতে লাগিল , অবশ্য স্বপ্নে-তবু তাহাকে সন্তুষ্ট করা চাই ত । সকাল-বেলা বাম আঁকি কষিতেছিল ; ভোলা আসিয়া চুপি চুপি খবর দিয়া গেল, দাঠাকুর, ভগা বাগদী তোমার কেত্তিক গণেশকে চাপাবার জন্যে জাল এনেছে, দেখবে এস । একটু বুঝাইয়া বলি। বহুদিনের পুরাতন গোটা-দুই খুব বড় গোছের কইমাছ ঘাটের কাছে সর্বদাই ঘুরিয়া বেড়াইত । মানুষজনকে সে দুটাে আদৌ ভয় করিত না । রাম বলিত, এরা তার পোষা মাছ এবং নাম BuBD BDDDBSDLSDLL M KBDD TDLB BDB OB DSBD DB কাৰ্ত্তিক গণেশের অসাধারণ রূপ-গুণের বিবরণ রামের কাছে শোনে DBDDDS gE DBDDBB BBBDD BBB BBBD DBD DDD SS D DD তাহাদের বিশেষত্ব, তাহা কেবল সে-ই জানিত, এবং কে কাৰ্ত্তিক, কে গণেশ, শুধু সেই চিনিত। ভোলাও সব সময ঠাহর করিতে পারিত না। বলিয়া রামের কাছে কানমলা খাইত ।