পাতা:বিপ্রতীপ - অবিনাশ রায়.pdf/৪০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বিপ্রতীপ খাবার পরে দুপুর বেলা হাতে অজস্র সময় রয়েছে ; বাইরে যাবার ইচ্ছে রইল । ভালো কথা, বলতে ভুলে গেছি— ওটা আমার জন্মদিন । এসেছিল শশিশেখর । পূজোর ছুটিটা মন্দ কাটে নি প্রমীলার । তারপরের ফুটে৷ ছুটিতে দেখা হোলো ন শশিশেখরের সাথে । বড়দিনের সময় শোনা গেল তিনি নাকি নাগপুরে— কলকাতায় কমলালেবুর বাজার সেবার শীতেও বেশ গরম । গরমের সময় তিনি সিকিমে— ভুটানীদের নিয়ে বই লেখা হবে একটা । ( সংযোগ ছিল চিঠিপত্রে ) । দেখা হোলো আবার পুজোর সময় । প্রমীলা তখন ‘উৎক্ষিপ্ত’ । নানারকম অনুযোগ শুনতে হয় শশিশেখরের । “জানো, কতলোকের মুখটেপা হাসি সহ্য করতে হয় আমাকে ?