পাতা:বিবর্ত্ত বিলাস.pdf/৯৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

কবিরাজ ভট্ট রঘুনাথে প্রত্নতত্তর ৷ কিঞ্চিৎ কহিল আছে বিস্তার কথন । যৈছে রঘুনাথ কবিরাজের অর্পণ । য’ত সাধন হৃদে রসিক ভকতে । অতএব স্বরূপের অনুগত হইলে । নিশ্চয় সে সিদ্ধ হয় নিত্য ধাম মিলে ! মহাপ্ৰভু যৈছে অষ্ট । শক্তি রূপে দিল। তৈছে কবি কর্ণপুর সকল লিখিল ৷৷ অষ্টশক্তি বিবরণ অর্থ সুনিশ্চয়। পৃথক পৃথক করি কহি শুনা মহাশয় | পূৰ্ব্বেতে রাখিল শ্লোক করি মাত্ৰ উক্ত । এবে যে কহিল অর্থ বুঝে সাধকত্ব ৷ প্রিয় স্বরূপ কহিল নি তf DBDDSDDBS DBBDBD DBDBBB BDBBBB BiBBBD BD DuDuBDB SS BBDBDBBDBB BSBiD S DDu BBDD S S BBYY DBDD DLGL DDY মানুষ ৷ নিজানুরূপ প্রভুর নিজানুসন্ধান । ব্ৰজ ভুনি গোপীগণে হানে পঞ্চবাণ ! সেই পঞ্চবাণ প্রস্থ শ্ৰীৰূপেরে দিল। পর তত্ত্ব সিদ্ধি তেঁই নিজাম্ব কহিল ৷ প্ৰবৰ্ত্ত-সাধক সিদ্ধি এই তিন দশা। এই তিন YLBLB BBBB BBBB BBDBDBS S SBB BB BBBJSBBD DBD DBD DBB BDuSLBDHe SBBDBD BDBBB S “সাধকের প্রবর্তত হয় যে কারণ। বুন্দাবনে গোপী সঙ্গে, চৰ্ব্বিত চৰ্ব্বাণ ॥ বৃন্দাবনে গোপী সঙ্গে প্ৰবৰ্ত্ত দশায় । বহু আস্বদিল তবু বাঞ্ছা না পূরায় ! পুনঃ নবদ্বীপে রাধাভাব অঙ্গে করি। পঞ্চ গুণে আস্বাদে * সন্ন্যাসী বেশ ধরি ৷ তাতানুরূপ তারে কহিলাম। সার । সাধকেরা যাতে পাইবে নিস্তার ৷ সাধকের ক্রিয়া সেই গুণেতে সাধন। ইহা জীবে নাহি জানে করেন ভৎসাণ ৷ প্ৰলাপ বিচারি দেখ আমি কি কহিব। যদি গৌর কৃপা করে তবে আস্বদিব | তথাহি মধের দ্বিতীয়ে ৷ কৃষ্ণের যে অঙ্গ গান্ধ, যার নাহি সে সম্বন্ধ, সেই নাসা ভস্তাবি ৷ সমান। কৃষ্ণের মধুর বাণী, অমৃতের তরঙ্গিণী, তার প্রবেশ নাহি যে শ্রবণে ॥ বংশী গানামৃত ধাম, লাবণ্যামৃত জন্ম স্তান, ইত্যাদি ৷ প্ৰভুরোক যাহা প্ৰভু শ্ৰীৰূপেরে কহে। যার পঞ্চ গুণে তেঁহ বিনে কেহ নহে ॥৮ স্ববিলাস কহি যাতে প্রভুর বিলাস। সাধনে করিল পূর্ণ কহিল মিৰ্য্যাস ৷ সেই বস্তু শ্ৰী রূপেরে দিলা কৃপাময়। রাগানুরাগ