পাতা:বিবাহ - কামাখ্যাচরণ বন্দোপাধ্যায়.pdf/২১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

( >ፃ ) BDDSS KHBDBD SS DBDtBBDB tuu DDDB BD KLL BDBDDB নানা প্ৰকার ভীষণ অশান্তি দিন দিনই বৃদ্ধি পাইতেছে। বর্তমান সময়ে সফরীগোটদের এই যে আন্দোলন ও অত্যাচার, তাহারও ইহাই কারণ। কি উপায়ে এদেশে স্ত্রীলোকের সংখ্যা হ্রাস পায়, কি উপায়ে পাশ্চাত্য সমাজে স্ত্রী পুরুষের সংখ্যা সমান থাকে, তাহার জন্য দেশের প্রত্যক হিতৈষী ও চিন্তাশীল লোকের প্ৰাণপণে যত্ন চেষ্টা করা উচিত। ইহার ফলে এদেশের ( পাশ্চাত্য দেশের ) বহু রমণীর জীবনের কোন স্থির লক্ষ্য নাই, তাহারা বিবাহিত হইতে পারেন না, সুতরাং সন্ন্যাসিনী সাজিয়া থাকেন । তাহারা যে সন্ন্যাসিনী বা পরসেবার জন্য দেশে বিদেশে ঘুড়িয়া বেড়ান, ইহা তঁহারা ইচ্ছা পূৰ্ব্বক করেন না । বিবাহের কোন উপায় নাই, জীবনের কোন অবলম্বন বা লক্ষ্য নাই, সুতরাং তঁাহারা সন্ন্যাসিনী সাজিয়া দেশে বিদেশে ঘুড়িয়া বেড়ান।” পাশ্চাত্য দেশে পুরুষ হইতে স্ত্রীলোকের সংখ্যা অধিক হওয়ায়, সে দেশের নানাদিক দিয়া নানারূপ ভীষণ অশান্তি উপস্থিত হইয়াছে। ভারতের আর্য্যমহর্ষিগণ এই সকল তত্ত্ব সম্যকরূপে অবগত ছিলেন, তাই তঁাহারা স্ত্রী পুরুষের বিবাহের বয়সের এইরূপ তারতম্য করিয়া হিন্দু সমাজে স্ত্রী পুরুষের সংখ্যা সমান রাখিবার উপায় করিয়া গিয়াছিলেন এবং ইহার ফলেই ভারতীয় সমাজ চিরশাস্তিপূর্ণ ছিল। ৩। হিন্দুশাস্ত্ৰ, আয়ুৰ্ব্বেদ শাস্ত্র ও বর্তমান পাশ্চাত্য বৈজ্ঞানিক পণ্ডিতগণ সকলেই এক বাক্যে বলিয়া থাকেন যে, “পুরুষের শুক্ৰকীট ১৬ হইতে আরম্ভ করিয়া ৩০ বৎসরে পুর্ণতা প্ৰাপ্ত হয়।” * কিন্তু s سسسسسسسسسسس- مه 8. In man, the period of perfect growth does not arrive until the twenty-eighth or thirtieth year” (See, the Science of A New Life, by Dr. J. Cowan, M. D. p. 31.)