পাতা:বিবাহ - কামাখ্যাচরণ বন্দোপাধ্যায়.pdf/৩০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

( a曲 〉 আৰ্য্যামহর্ষিগণ সকলেই এই সকল বৈজ্ঞানিক তত্ত্ব সম্যকরূপে অবগত থাকিয়াও রমণীদের ঋতুর পূৰ্ব্বে বিবাহের জন্য এইরূপ কঠোর BDKKSBD DBBLYS DBDD BDD SDBDD DBBBBSSBBSDDD আমাদের শিক্ষিত মহাত্মারা উক্ত শ্লোকটি উল্লেখ করিয়াই স্ত্রীলোকের যৌবন বিবাহের আবশ্যকতা মনে করেন । লেখক আজ ৩০ বৎসর কাল প্রদেশের প্রায় সহস্রাধিক প্ৰাচীননিরোগী ও দীর্ঘজীবিনী রমণীদের অবস্থা বিশেষভাবে অঃ সন্ধান DBDBBYYSS qq DBBDS LBBD DDD S BBBB DBDDBDD LDDBEBD উল্লেখ করা হইল । তাহারা বলেন--“বিবাহের ও গর্ভাধানের উদ্দেশ্য এক নহে। বালিকাদের ঋতুর পূর্বেই বিবাহ হওয়া উচিত। কিন্তু ১৬ বৎসরের পূর্বে যাহাতে রমণীগণের গর্ভাধান হইতে না পারে, এজন্য প্ৰত্যেক পিতা মাতার বিশেষ দৃষ্টি রাখা আবশ্যক। প্রাচীন হিন্দু রমণীরা সকলেই এদিকে বিশেষ দৃষ্টি রাখিতেন। বর্তমান সময়ে এদেশে যে সকল প্ৰাচীন নিরোগী ও দীর্ঘজীবিনী কুমণী আছেন, তঁহাদের প্রায় সকলেরই ঋতুর পূর্বে বিবাহ হইয়াছে। অথচ তঁহাদের প্রায় কাহারও ১৬ বৎসরের পূর্বে সন্তান জন্মগ্রহণ করে নাই। কারণ তঁহাদের পিতা মাতা বা শ্বশুর শ্বাশুরী উপযুক্ত বয়স না হইলে অর্থাৎ ১৬ বৎসরের পূৰ্ব্বে যাহাতে বালিকাগণের গর্ভাধান না হয়, সে দিকে সুতীক্ষু দৃষ্টি রাখিতেন। এমন কি, অনেক হিন্দু পরিবারে এইরূপ নিয়ম ছিল যে, উপযুক্ত বয়সের পূর্বে পুত্র ও বধুর দেখা সাক্ষাৎ হইতে পারিতনা।” “তোমরা বলিয়া থাক যে, বৰ্ত্তমান সময়ে রমণীগণের অল্প বয়সে ( ১৬ হইতে ২০ বৎসর মধ্যে ) সন্তান হওয়ার ফলেই প্ৰসূতীরা চিরক্কল্প ও সস্তান সন্ততিগণ দুর্বল, জড় ও অল্পায়ু হইতেছে । এই