পাতা:বিবাহ - কামাখ্যাচরণ বন্দোপাধ্যায়.pdf/৩৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

( Vo ) শু সুশাসনের (সংযম) দ্বারা নবদম্পতীকে ধৰ্ম্মের পথে দৃঢ় রূপে প্ৰতিষ্ঠিত করিয়া সংসার ধৰ্ম্ম করিতে দিতে হইবে। সংযমী হইয়া সংসারধৰ্ম্মে প্ৰবৃত্ত হইলে তাহদের রোগ, শোক ও শারীরিক দুর্বলতা ও থাকিবেনা। বৰ্ত্তমান সময়ে রোগ, শোক ও দুর্বলতার প্রধান কারণঅনিয়ম, অনাচার ও অত্যাচার-অল্প বয়স নয় । বয়স অল্প হইলেও DEB BD DBBDS LLEHLD LD uBDBD DBDDS DBD DBDBB DK হইতে রোগ, শোক, শারীরিক দুৰ্ব্বলতা উৎপন্ন হয় না।” ফলতঃ বালিকাদের ঋতুর পূৰ্ব্বে বিবাহ হইলে যখন সমাঙ্গে বহুপ্ৰকার পাপ তাপ স্থান পায় না, তখন ৩৪ বৎসরের জন্য প্ৰত্যেক পিতামাতার এই বিষয়ে একটু সাবধান হইলেই আর কোন বিষয়ে গোলযোগ বা দুর্বল সন্তান ইত্যাদি হওয়ার কারণ বর্তমান EDBDD DS S BBL SDDDBB S gBKKS S BDBS SDDBDD যে, প্ৰথম ঋতুকাল হইতেই রমণীগণ গৰ্ভধারণের উপযুক্ত হইয়া থাকেন, তথাপি রমণীগণের দেহের অন্যান্য গঠন পূর্ণতার জন্য আরও ৩৪ বৎসর কাল অপেক্ষা করা সঙ্গত । বৰ্ত্তমান সময়ে যুবকদের অল্পবয়সে বিবাহ হওয়ায় ও যুবক যুবতীর ব্ৰহ্মচর্য্যের বা স” যমের একান্ত অভাব বশতঃই সস্তান দুর্বল হইয়। জন্ম গ্ৰহণ করিতেছে ও কোন কোন বালিকার ১৬ বৎসরের পূৰ্ব্বেও সন্তান জন্মিযা থাকে । অতএব ব্ৰহ্মচৰ্য্য শিক্ষার কোন সুবন্দোবস্ত না হইলে সমাজের কোনই কল্যাণ হইবে না। রমণীদের যৌবন বিবাহেও যদি সংযমের একান্ত অভাব হয়, তাহা হইলেও সন্তান সেই দুৰ্ব্বল ও রুগ্ন হইবেই। বালিকা বিবাহে সমাজের কোন অমঙ্গল হইতেছে না। যুবকগণের অল্প বয়সে বিবাহ ও যুবক যুবতীগণের ব্ৰহ্মচৰ্য্য শিক্ষার অভাবই আমাদের জাতীয় অবনতির সর্ব প্ৰধান কারণ।