পাতা:বিবাহ - কামাখ্যাচরণ বন্দোপাধ্যায়.pdf/৪৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

( 8E ) ২ । কেহ কেহ বলেন যে, “৮ কি ১২ বৎসেয়ার বালিকা বিবাহের উদ্দেশ্য বিন্দুমাত্ৰও বুঝেনা।” বুঝেনা। তাহা সত্য, বিবাহের সময় বালিকার উদ্দেশ্য না বুঝিলে ততক্ষতি নাই। যাহাকে শৈশবকাল হইতেই সমান্ত প্ৰবৃত্তি স্বামী পদে অঞ্জলি দিতে হইবে, যাহাকে আপনার সুখের জন্য পৃথক কিছু ভাবিতে হইবে না, যাহাকে আপনার সমস্ত সুখ পতির সুখস্রোতে ভাসাইয়া দিতে হইবে, যাহাকে আপনার সমস্ত প্ৰবৃত্তি পতির প্রবৃত্তিDBBBB DBBD SBD DBBDDS DDBYYS S BDDBDD DBBSDDD বল, আর দুর্জয় ইন্দ্ৰিয় সুখই বল, পতিপদে সমৰ্পণ করিয়া সুস্থ থাকিতে হইবে, যাহাকে সর্বপ্রকারে পতির সহিত মিলিত হইয়া BYBD Du DBBBDB DBBBDYSDDD DBDSDBBD DDD DDS একান্ত কৰ্ত্তব্য এবং বালিকা বয়স হইতে প্ৰাণপণে যত্ন চেষ্টা করিলে তবে ত যৌবনসময়ে পতির সহিত সৰ্ব্ববিষয়ে একত্ব লাভ করিতে সমর্থ হইবে । ৩। কেহ কেহ ৰালেন যে “বালিকার সহিত পূৰ্ণ বয়স্ক যুবকের প্ৰগাঢ় ভালবাসা জন্মে না।” অবশ্য পাশ্চাত্য জাতির মধ্যে বিবাহের পূৰ্ব্বে বা বিবাহের সময় যে একটা কামজমোহ বা ভালবাসা দেখা যায় হিন্দুদের মধ্যে সেরূপ দেখা যায় না। সত্য, কিন্তু বালিকা ৮১০ বৎসরকাল বিশেষ যত্ন চেষ্টার ফলে পতির সহিত একত্ব লাভ করিলে তাহাদের মধ্যে যেরূপ প্ৰগাঢ়, পবিত্র ও স্বৰ্গীয় প্ৰণয় জন্মে, তাহা অন্যত্র দুলভ। বলাবাহুল্য, প্ৰাচীন হিন্দু পতি-পত্নীর মধ্যে অতি প্ৰগাঢ় ও পবিত্ৰ প্ৰণয় জন্মিত । YSS SDBDBD BBBLD YYYSKKBDD BD S S BB DDDDS হের উপায় জগতের শতসহস্ৰ নরনারীর (ভবিষ্যৎ বংশধরগণের )