পাতা:বিবিধ-বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় (১৯৩৯).pdf/২৩৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

अन्नोऊ RRని জন করিতে পারি। যথা, সংসারে কখন নির্দোষ সুন্দর মনুষ্য পাওয়া যায় না ; যত মনুয়া দেখি, সকলেরই কোন না কোন দোষ আছে, কিন্তু সে সকল দোষ ত্যাগ করিয়া, আমরা সুন্দরকান্তিমাত্রেরই সৌন্দৰ্য্য মনে রাখিয়া, এক নির্দোষ মূৰ্ত্তির কল্পনা করিতে পারি। এবং তাহা মনে কল্পনা করিয়া নির্দোষ প্ৰতিমা প্ৰস্তরে গঠিত করা যায়। এইরূপ উৎকর্ষের চরম সৃষ্টিই কাব্য, চিত্রাদির উদ্দেশ্য। যেমন সকল বস্তুরই উৎকর্ষের একটা চরম সীমা আছে, শব্দেরও তদ্রুপ। বালকের কথা মিষ্ট লাগে। যুবতীর কণ্ঠস্বর মুগ্ধকর ; বক্তার স্বরভঙ্গীই বক্তৃতার সার। বক্তৃতা শুনিয়া যত ভাল লাগে, পাঠ করিয়া তত ভাল লাগে না ; কেন না, সে স্বরভঙ্গী নাই। সে কথা সহজে বলিলে তাহাতে কোন রস পাওয়া যায় না, রসিকের কণ্ঠভঙ্গীতে তাহা অত্যন্ত সরস হয়। কখন কখন একটি মাত্ৰ সামান্য কথায়, এত শোক, এত প্ৰেম বা এত আহলাদ ব্যক্ত হইতে শুনা গিয়াছে যে, শোক বা প্ৰেম বা আহলাদ জানাইবার জন্য রচিত সুদীর্ঘ বক্তৃতায় তাহার শতাংশ পাওয়া যায় না। কিসে এরূপ হয় ? কণ্ঠভঙ্গীর গুণে। সেই কণ্ঠভঙ্গীর অবশ্য একটা চরমোৎকৰ্ষ আছে। সে চরমোৎকৰ্ষ অত্যন্ত সুখকর হইবে, তাহাতে সন্দেহ কি ? কেন না, সামান্য কণ্ঠভঙ্গীতেও মনকে চঞ্চল করে। কণ্ঠভঙ্গীর সেই চরমোৎকৰ্ষই সঙ্গীত। কণ্ঠভঙ্গী মনের ভাবের চিহ্ন। অতএব সঙ্গীতের দ্বারা সকল প্ৰকার মনের ভাব প্ৰকাশ করা যায় । ভক্তি, প্রেম ও আহলাদ-বাচক সঙ্গীত, সকল সময়ে, সকল দেশে, সৰ্ব্বলোকমধ্যে DYSS SBDDB BDDDSDBDB BDD DDD SS S DDBDLD DBBBD KBEK KBS SBE BYY শব্দ গীতমধ্যে নহে। রণবাদ্য প্রভৃতি আছে সত্য, কিন্তু ঐ সকল বাদ্য হিংসা-প্রবাচক নহে ; কেবল উৎসাহ-বৰ্দ্ধক মাত্র। কল্পনার দ্বারা আমরা রাগ অহঙ্কার প্রভৃতি খলভাবের বর্ণনা গীতে ভাবসিদ্ধ করিতে চেষ্টা করি, কিন্তু সে বর্ণনা কল্পনা-প্রতিষ্ঠিত মাত্র ; বুঝাইয়া না দিলে, বুঝা যায় না । অতএব এ সকল গীত স্বভাবসঙ্গত নহে । শোকপ্ৰকাশক গীত আছে, গীতিমধ্যে তাহা আতি মনোহর। কিন্তু শোক ক্রুরভাব নাহে ; ভক্তি ও 叫邓可tö卒1 অতঃপর রাগ রাগিণী সম্বন্ধে কিছু বক্তব্য আছে। যেমন তেত্রিশটি আদি দেবতা হইতে তেত্ৰিশ কোটী দেবতা হইয়াছেন, সেইরূপ আদিম ছয় রাগ এবং ছত্রিশ রাগিণী হইতে অদ্ভূত কল্পনার প্রভাবে, অসংখ্য উপরাগ উপরাগিণী পুত্রপৌত্রাদির BDDS DB DDBu BDBDBD DBBSS D DD DDBS BDBBBD BB DBD0