দ্বিতীয় ভাগ । ›ፃፃ পক্ষান্তরে অপরাপর অনেকে বলেন যে শ্রমস্বীকারপূর্বক শাস্ত্রার্থ বুঝিবার চেষ্টা করায় লোকের অবকাশ এবং স্পৃহা নুনি হইয়া যাইতেছে, অতএব এ সময়ে তাহাদিগের শ্রমবিমুখত দূর করিবার নিমিত্ত শাস্থের যে গৃঢ় তাৎপৰ্য্য আছে তাহ কতক দেখাইয়া দিয়া অনুসন্ধিৎসার উদ্রেক করা আবশ্যক । র্ষাকার স্বজাতীয় শাস্ত্র সমূহে স্বতঃই ভক্তিমান হইতে অভিলাষ করেন, কেবল বিজাতীয় শিক্ষার প্রভাবে তাহ সমগ্র করিতে পারে না তাহাদিগের কিছু সহায়তা করার প্রয়োজন আছে। ততটুকু করিলে অনধিকারীকে গৃঢ় উপদেশ দেওয়ার দোষ ঘটে না—প্রত্যুত তাহা না করিলে বিদ্যার উপযুক্ত প্রকারে ব্যাঘাত ঘটে । দেবমূৰ্ত্তির রূপাদির যে বিশেষ বিশেষ তাৎপর্য্য আছে তাহা তন্ত্র শাস্ত্রে সুস্পষ্টরূপে স্বীকৃত হইয়াছে । শিব পাৰ্ব্বতীকে বলিতেছেন— ধ্যানন্থ দ্বিবিধং প্রোক্তং সরূপারূপভেদত: | অরূপং তব যদ্ধ্যানমবাঙ, মননে গোচরম্ ॥ অব্যক্তং সৰ্ব্বতে ব্যাপ্ত মিদনখং বিবর্জিতম্। অগম্যং যোগিভিগম্যং কুচ্ছে,বহু সমাধিভিঃ । মনসে ধারণার্থীয় শীঘ্ৰং স্বাভীষ্টসিদ্ধয়ে । স্বস্বাধ্যান প্রবোধায় স্থলধ্যানং বদামি তে | অরূপায়াঃ কালিকায়াঃ কালমাতুর্মহাদুতেঃ । গুণক্রিয়ানুসারেণ ক্রিয়তে রূপকল্পানী ॥ * এই কয়েকটা শ্লোকে দেবমূৰ্ত্তিকল্পনার প্রয়োজনাদি পরিষ্কাররূপেই বলা তইয়াছে, এবং স্থল ধ্যান যে স্তন্ম ধ্যান বুঝাইবার নিমিত্তই কথিত হইয়াছে, আর গুণ এবং ক্রিয়ার অনুসারেই যে স্থল রূপের কল্পনা হইয়াছে, তাহাও বলা হইয়াছে ৷ { সম্পূর্ণ
- সরূপ ও অরূপ ভেদে ধ্যান দুই প্রকার । তোমার অরূপ ও শব" মনসোগোচর ধান অব্যক্ত এবং সৰ্ব্বতেীব্যাপ্ত। উহা এই এই প্রকার ইত্যাদি বলা যায় না । উহা অগম্য, কেবল কুচ্ছ সাধ্য বা সমাধি স্বারাই যোগীদিগেরই গম্য হয়। মনে যাহাতে উহার ধরণ হয়, যাই তে অভীষ্ট সিদ্ধি হয়, অর্থাৎ যদ্বারা ঐ স্বগধ্যানের বোধ জন্মে, তঞ্জঃ ভুল ধানের কথা আমি তোমাকে বলিতেছি । কালের মাত, মহাছত, অরূপ কালিকর রূপকল্পনা । ७१fयिग्नात्रश्नां८ञई कब्र श्ब्र। शj८क । 袭
- আচার প্রবন্ধে কতক দেবমূৰ্ত্তির ব্যাখ্যা দেওয়৷ ইয়াছে। এ প্রবন্ধ অসম্পূর্ণই ছিল।