১১৪ বিবিধ প্রবন্ধ। অথচ সেই রচনাকৌশল এমন অতি সহজ ভাবে আসিয়াছে যে, একবারওঁ কৌশল বলিয়া মনে হয় না। নাটকীর ননীভাগ লইয়াই দেখ। নান্দীতে দুইটা শ্লোক আছে। তাহার প্রথমটাতে দেৰাদিদেব মহাদেবের পর্যাঙ্কবন্ধ ভুজগবেষ্টনে দৃঢ়ীকৃত, র্তাহার ইক্রিয় বৃত্তির নিরোধ, আত্মমাত্র সাক্ষাৎকার, এবং স্থিরশুন্ত দৃষ্টি বর্ণিত [ ১ ]; দ্বিতীয় শ্লোকটীতে সেই নীলকণ্ঠ মহাদেবের ঘোর শুীমবৰ্ণ কণ্ঠে বিদ্যুল্লেখার স্তায় মহাদেবী গৌরীর উজ্জল গেীর ভুজ-লতার অবস্থান বর্ণিত [ ২ ] ; প্রথম শ্লোকে মহাদেব শ্মশানবাসী, ধ্যান নিমগ্ন, সমাধিস্থ ; জগৎ শূন্ত, সংসার শূন্ত। দ্বিতীয় শ্লোকে হরগৌরীরূপ একত্রে সম্মিলিত, জগৎ পূর্ণ, সংসার জাজ্জ্বল্যমান। সমুদায় নাটকটীতেই ঐ দুই কথা। এক কথা, নায়কের দরিদ্রতা, অকিঞ্চনত, সৰ্ব্ব-শূন্তত্ব ; দ্বিতীয় কথা, তাহার প্রেমিক প্রেয়সীর লাভ, এবং তৎসহ সমুদায় সাংসারিক সুখ প্রাপ্তি । অতএব মৃচ্ছকটিক নাটকের মান্দীতেই সমুদায় নাটকটীর বীজ নিহিত হইয়া আছে। উৎকৃষ্ট রচয়িতাদিগের লক্ষণই এই যে, তাহারা যাহা কিছু লেখেন তৎসমুদায় পরস্পর দৃঢ়সম্বন্ধ এবং সকল কথাতেই মুখ্য বিষয়ের অনুকূলতা সাধিত হয়। নানীর পরে প্রস্তাবন। প্রস্তাবনাটীওঁ বিলক্ষণ কৌশলপূর্ণ। প্রস্তাবনার আরম্ভে নাটক রচয়িতার পরিচয় । রচয়িতার পরিচয় প্রদান করিবার রীতি প্রায় সকল নাটকেই প্রচলিত আছে। পরিচয়স্থলে রচয়িতার ভূয়সী প্রশংসা থাকে। এই জন্য কেহ কেহ মনে করেন যে, প্রস্তাবনার { ১ ] পর্যাঙ্কগ্রস্থিৰন্ধ-দ্বিগুণিতভুজগশ্লেষসংবীত জানো
膏蟹、 প্রাণবরোধব্যু* - পরত-সকदंड-खडॉन-अॅक्षिविग्नमग्न* ;
আত্মনাত্মনমেব ব্যপঃ इ **ाउड श्रृंडे শম্ভোৰ্ব্বপাতু শূন্যেক্ষশঘটত-লয়-ব্ৰহ্মলগ্ন সমাধি । { ২ ] পাতুবো নীলকণ্ঠস্য কণ্ঠগুপমাল্লুদোপমঃ। গৌরী ভূজলত যত্র বিছাল্লেখের রাজতে।