পাতা:বিবিধ বিধান - অঘোরনাথ অধিকারী.pdf/১১৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

সুশিক্ষাবিষয়ক । GQ9 usiasan t করিতেছে, কিন্তু বালকের । যখন অভিনিবেশ সহকারে শিক্ষকের কথা শ্ৰবণ করিতে থাকে, তখন অন্য শবদ তাহাদিগের কাণে প্ৰবেশ করিলেও কোন জ্ঞানের উদয় করিতে পারে না । সুতরাং জ্ঞানলাভ অভিনিবেশ সাপেক্ষ । যখন আমরা মনকে পদার্থবিশেষে অভিনিবেশ করি তখনই আমরা চক্ষুর সাহাষ্যে দেখিতে পাই ; ইহাই ইন্দ্ৰিয় বোধ । আবার যখন, সেই পদার্থ কোন বস্তু ইহা বুৰিতে পারি, তখনই আমাদিগের সেই পদার্থ বিষয়ক প্ৰত্যক্ষ জ্ঞান জন্মে । কোন কোন YuBD DDuDuDu BD S BBD DDBB SugBDu BDDO DBBBS SKBD S S SD প্ৰথম প্ৰথম তাহারা দেখিয়াও কিছুষ্ট বুঝতে পারে না । কোনটী তাহার ” পিা তা, কোনটী বা হাতি, ও কোনটী বা বৃক্ষ-দর্শন শক্তি দ্বারা ইহার কিছুই ভিন্ন ভিন্ন করিয়া বুৰিয়া উঠিতে পারে না, যদিও সে সব জিনিষই দেখিতে পায় । তাহার ইন্দ্ৰিয়বোধ হইয়া থাকে বটে, কিন্তু সে প্ৰত্যক্ষ জ্ঞান বা বস্তুজ্ঞান লাভে সক্ষম হয় না। শিশুদিগের ঠিক এই অধস্থ । তোহারা সকলই দেখিতে পায় কিন্তু তা হতে বস্তুর জ্ঞান হয় না । ক্ৰমে দেখিতে দেখিতে ও অন্যান্য “ইন্দ্ৰিয়ের দ্বারা পরীক্ষা করিতে করিতে একটু একটু করিয়া প্ৰত্ত্যক্ষ জ্ঞানের উদয় হয় । বাল্যকালে প্ৰাকৃতিক প্ৰণালী অনুসারে ইন্দ্ৰিয় বোধ ও প্ৰত্যক্ষ জ্ঞান বিকশিত হইতে আরম্ভ করে । বালকগণ নিজের বালজন সুলভ ঔৎসুক্য ও চেষ্টায় অনেক বিষয়ের জ্ঞান লাভ করে । কিন্তু যখন সেম্বর বিদ্যালয়ে প্ৰবেশ করে তখন শিক্ষকের কৰ্ত্তব্য, এ জজ্ঞান উপার্জনে তাহাকে যথাবিধি সাহাষ্য করা । কিণ্ডারগ্নশৰ্টেন প্ৰণালীর ইহাই উদ্দেশ্য-এই প্ৰণালীমত কাৰ্য্য করিলে ও ইন্দ্ৰিয় গুলির সম্যক, বিকাশ হইয়া থাকে। আর ইন্দ্ৰিয়াদির সাহায্যেই বিখন আমরা · জ্ঞান উপার্জন করি, তখন ইহাদিগের শক্তি বুদ্ধি করা, আমাদিগের প্ৰধান মকৰ্ত্তব্য ও